You are currently viewing দাড়াঁও ভাই  কিসের এত সাহস করেছিলে তুমি!!

দাড়াঁও ভাই কিসের এত সাহস করেছিলে তুমি!!

দাড়াঁও বান্দা।

কিসের এত সাহস করেছিলে তুমি? তুমি কি মনে করেছিলে আমি তোমাকেই এমনিতেই ছেড়ে দিবো! নাহ – নাহ! আজ দেখো তার বাস্তবতা। আজ তোমার সামনে জান্নাত আর জাহান্নাম। আজ তোমার চোখ সব অবলোকন করছে।

তুমি এতো নীচ হয়ে গিয়েছিলে যে তোমার স্ত্রীকে পরপুরুষ দেখতো। তুমি তাকে পর্দা করাতেনা। অপর মানুষের সাথে তোমার স্ত্রী মেলামেশা করতো। এতো বড় জগন্য পাপ তুমি করতে পারলে?

তুমি-‘ দায়ূস’ নাম নিয়ে এসেছো আমার সামনে।
আজ দেখবে আমার ব্যাবহার, বান্দা।

উফ: বান্দা একি করলে তুমি।
তুমি প্রায় সময় নাপাক থাকতে , পেশাব করে পানি নিতে না, কুটনমী করতে, পরপুরুষের সাথে রাতের অন্ধকারে অবৈধ সম্পর্ক রাখতে, গনকের কাছে যেতে, জীবের ছবি ঘনে টানিয়ে রাখতে,পুরুষ হয়ে স্বর্ণ পড়তে, রেসমী লেবাস পড়তে, হায়েজ অবস্হায় স্ত্রীকে সহবাস করতে, স্ত্রীর পিছনের রাস্তা ব্যাবহার করতে , ছেলে হয়ে মেয়েদের মতো সাজতে, মেয়ে হয়ে ছেলেদের মতো সাজগোজ করতে, দু:খী মানুষের দরদ বুঝতেনা। ছায়াদেয়া গাছের নিচে পেসাব করতে, যাকাত আদায় করতেনা, খাদ্যে ভেজাল মেশাতে। খাবারের মধ্যে হালাল হারাম বাচতে না। নেশা করতে, আফিম খেতে,

আহ – বান্দা
তুমি দেখছি কোন পাপই ছাড়োনি । সব গোনাহ একসাথে করেছো। তুমি দেখছি আমার শাস্তি থেকে একেবারে নির্লজ্জ হয়ে গিয়েছিলে। ঠিক আছে…………………….
আজ দাঁড়াও এখানে।
জ্বলন্ত সূর্যের নিচে!
তামার জমিনের উপরে।
ঘামের সাগরে সাঁতরাও।
চিৎকার করো…………. হু হু করে পশুর মতো ডাক ছাড়ো আমাকে ডাকো… রাব্বানা…… রাব্বানা….. রাব্বানা। আতর্নাদ করো। আহাজারী করো। চেঁচাও পশুর মতো কেচকেচ করে। জোরে চিৎকার করো।
কোন জবাব নেই। কোন সাঁড়া নেই। নেই কোন প্রতিফল

নেই —
আজ নেই তোমার কোন উপকারী। নেই কোন সাহায্যকারী। ঐ দেখো অনল, জাহান্নাম জ্বলছে ধাউ ধাউ করে । তৈরি হও! জাহান্নামের জন্য।
চিরকালের জন্য।
চির দিনের জন্য।
চির অম্লানের জন্য।

Leave a Reply