You are currently viewing পর্ণ আসক্তি  ব্যক্তির  স্বাস্থ্যজীবন” ||

পর্ণ আসক্তি ব্যক্তির স্বাস্থ্যজীবন” ||

🖋️🖋️পর্ণাসক্তি আমাদের দেহে হরমোনের ভারসাম্যতার চরম ক্ষতি করে। মাঝেমধ্যে হস্তমৈথুন ও পর্ণ দেখে নিয়মের বাইরে শরীরে অতিরিক্ত প্রেশার তৈরির ফলে টেস্টোস্টোরোনের পরিমাণ কমে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। শরীরে যদি টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ বেশী পরিমাণে কমে যায়, তাহলে হয় ছোট ছোট কিন্তু ভয়ানক কিছু সমস্যা।

🖋️🖋️যেমন কিছু উদাহরণ হলো: ক্লান্তিভাব-বিষণ্ণতা বোধ করা, মুখস্ত তথ্য দ্রুত ভুলে যাওয়া°, অতিরিক্ত অস্থিরতা অনুভব, কোনো কিছুতে দীর্ঘক্ষণ মনোযোগ ধরে রাখতে না পারা°, আচরণে মিনমিনে ভাব আসা, দ্রুত বীর্যপাত°, দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া, পেশি সুগঠিত না হওয়া, অকালে চুল পেকে যাওয়া ইত্যাদি।

🖋️🖋️এসবের মধ্যে আরো বিখ্যাত সমস্যা হলো মুখে অতিমাত্রায় ব্রণ বা গোটা ওঠা, স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া আর হতাশা-অবসাদ অনুভব করা, মানে বন্ধু-আড্ডা-ফেসবুকের বাইরে একলা হলেই ‘ভাললাগেনা’ সমস্যা ! ছাত্রজীবনের অন্যতম শত্রু তাই এই পর্ণ আসক্তি।

🖋️🖋️ “মাত্র পাঁচ বছরের ব্যবধানে পুরো বিশ্বে ১২-১৯ বছর বয়সী কিশোরীদের মধ্যে মানসিক সমস্যা বেড়েছে বহুগুণ, যা বিশেষজ্ঞদের পর্যন্ত অবাক করে দিয়েছে।” -জার্মান রিসার্চ

🖋️🖋️একজন পর্ন আসক্তের জীবনে নতুন নতুন সমস্যা দেখা দেয়, কারণ, পর্ন আসক্তি ব্রেইনের ভালো সিদ্ধান্ত নেবার অংশকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। অর্থাৎ আমাদের মস্তিষ্কের যে অংশটি ইতিবাচক চিন্তা করতে সাহায্য করে, বা ভালো-নৈতিক কাজ করার সময় ব্যবহৃত হয়, সে অংশটিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে পর্ন অ্যাডিকশন !

🖋️🖋️চিন্তার ব্যাপার হলো, “একজন মানুষ যতো বেশি পর্ন দেখে তার মস্তিষ্কের ক্ষতি হতে থাকে, এবং এই ক্ষতি পূরণ করে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসাটা অত্যন্ত কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। কেননা ক্ষতিগ্রস্ত নিউরনগুলো কখনো রিজেনারেট (আগের মতো হওয়া) করে না।”

চলবে,,

This Post Has 0 Comments

  1. yeasin

    sukria

Leave a Reply