আব্দুল্লাহ আয-যাম (রহিঃ) বলেন, পশ্চিম কান্দাহারের হিলমুন্ড এলাকার নেতা আবদুল মান্নান আমাকে বলেছেনঃ আমরা ছিলাম ৬০০ মুজা-হিদ আর দুশমনরা ছিল ছয় হাজার। এরা সবাই রুশ সেনাবাহিনীর সদস্য,
এদের সাথে ছয়শ’ ট্যাংক ও পঁয়তাল্লিশটি বিমান। ওরা হামলা করার পর দীর্ঘ আঠারাে দিন যুদ্ধ চললাে।
ফলাফলঃ মুজাহিদ ৩৩ জন শহিদ । দুশমনদের ক্ষয়-ক্ষতিঃ সােভিয়েত সৈন্য ৪৫০ জন নিহত। বন্দী ৩৬ জন। ৩০টি ট্যাংক আমরা চুরমার করে দেই এবং বিমান ভূপাতিত করি ২টা। যুদ্ধের আঠারােটা দিন শহীদরা এমনিই পড়ে থাকে। ছিল গরমের সিজন। আশ্চর্যের বিষয় একটি লাশও পরিবর্তন হয়নি, দুর্গন্ধও না। শহীদ দের মধ্যে আবদুল গফুর বিন দীন মুহাম্মদ একজন। প্রতিরাতেই তার দেহ থেকে একটা আলােকরশ্মি বিচ্ছুরিত হয়ে আকাশের দিকে উঠতাে এবং তা বেশ ক’মিনিট ধরেই থাকতাে, যা সমস্ত মুজা*হিদই দেখেছেন।
উমর হানীফ আমায় বলেছেনঃ
১৯৮২-এর ফেব্রুয়ারী মাসে প্রতি রাতেই আকাশ হতে নূর এসে মুজাহিদদের বাসস্থানের সামনে বহুক্ষণ ধরে দাপাদাপি করতাে অতঃপর অদৃশ্য হয়ে যেতাে।
চলবে,,
jajakallah