You are currently viewing দয়াময় আল্লাহ!!

দয়াময় আল্লাহ!!

একদিন!.
তুমি। বসেছিলে। নদীর তীরে!
দিনের শেষে। সূর্য যাচ্ছে পাটে। সে যেন শ্রান্ত।
অন্তাচলে ডুব দিচ্ছে দিবারক। কমলা রঙের আবীর ছড়াচ্ছে পশ্চিম আকাশে। আকাশ আর পানি জুড়ে অপরুপ রঙের খেলা । নদী যেন কমলা রঙে তরল। আকাশে যেন কোনো মহান শিল্পী তার তুলির আচঁড় দিয়ে শিল্প তৈরি করেছে।
মুহুর্তে, মুহুর্তে। বদলে যাচ্ছে। সেই অপার বিস্ময়কর চিত্রকর্ম। প্রকতির সুবিশাল ক্যানভ্যাসে কে আকঁতেন এমন প্রাণবন্ত চিত্র? এতো দ্রুত রঙ তুলি কে চালাতেন! ।
আহকামুল হাকিমিন!
মহান পরম প্রভু!
মহান স্রষ্টা !
মুসাব্বির!
মুকাব্বির।
কাদির!
আল্লাহ!


তিনি আকাশের পাতায় আঁকতেন প্রাণবন্ত চিত্র।
জীবন্ত ছবি! এ ছবি কেউ আর আকতে পারেনা।
ধীরে ধীরে ফুরিয়ে যায় দিনের আলো।
আঁবছা আঁধার ঘিরে নেয় পৃথিবীকে। ধূসর গোধূলী বেলা। দিনের শেষ, রাতের শুরু।
রাত আর দিনের ছোঁয়ায় ধন্য সাঁঝের বেলা।
তুমি দেখতে অপলপ এই দৃশ্য।
আহ এত সুন্দর প্রকৌশলী কে?
তোমার মনে পড়েনি তবুও কে একেছেন নদীর বুকে চিত্র বৈচিত্র। কে এই অপরুপের সৃষ্টা! “
হায় বান্দা ভুলে ছিলে মালিককে
ভুলে ছিলে তোমার প্রভুকে। তিনি তোমার কাছে ছিলেন
অতিকাছে। শাহরগে। তবুও চিনোনি তাকে।
আফসোস!
হায় আফসোস।।

Leave a Reply