প্রিয় পাঠকবৃন্দ গতকাল আমি pet goet carton movi নিয়ে কয়েকটি পয়েন্ট বিশ্লেষণ করেছিলাম। দেখুন আমরা এক প্রকার অন্ধ। আমাদের অঘোচরে কি হচ্ছে আমরা এখনো তার টের ও পাইনি। কত গভির সুগভির চক্রান্ত বুনা হচ্ছে আমাদের বিরুদ্ধে তা আমরা হয়তো এখনো বুঝে উঠতে পারেনি। হ্যাঁ বুঝবো একদিন তবে হয়তো সেদিন বুঝলেও কাজে আসবেনা । যাইহোক গতকালকে আমি ভিডিওটির চারটি পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। এখন আরো কয়েকটি পয়েন্ট আলোচনা করছি

পয়েন্ট – 5
ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে যে ছোট্ট একটি মেয়ে বাচ্চার হাত থেকে একটি আপেল পড়ে গিয়ে সেটি থেকে একটি ফুল ফুটেছে। আমি গতকাল রাতে এটির রহস্যটা বলেছিলাম, যাদের মনে নেই বিগত লেখাটি দেখে আসতে পারেন।তারপর ঐ ফুলটি দেখে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার কপাল থেকে একফোটা ঘাম বেয়ে পড়েছিলো,, এটির রহস্য হলো ঐ ফুলটি হলো বাচ্চা ও সন্তান। মুসলমানদের ঘর থেকে সন্তান জন্ম নেয়া দৃশ্য দেখে সে চিন্তিত হয়ে পড়েছে এবং তার কপালে ভ্রু কুচকালো ছিলো, এটির অর্থ সে চিন্তা করছে যে এই ফুলগুলি কিভাবে ধংস করা যায় অর্থাৎ ফুলের মা,, অর্থাৎ মেয়েদেরকে হত্যা করলেই ফুল মারা যাবে। যার কারনে বারাক ওবামা সরকারের সময় সিরিয়া, ইরাক, মায়ানমার, বিলুসিস্তান, চেচনিয়াতে সবচেয়ে বেশি টার্গেট করে গনহারে হত্যা করা হয় যুবতী মেয়েদেরকে। আর এটিই তার ফুল দেখে ঘাম ঝরানোর রহস্য।

পয়েন্ট – 6
রহস্যময় ভিডিওটিতে দেখা গিয়েছে,, একটি বরফের দ্বীপে আমেরিকার পতাকা উড়ছে। এটির দ্বারা তারা ইঙ্গিত করেছে যে আমেরিকা ভাসমান। বর্তমান পৃথিবীর ভৈগলিক দিক দিয়ে আমেরিকা ও যুক্তরাজ্য একটি দ্বীপে অবম্হিত। এমনকি আমেরিকার চারপাশে পানি। বর্তমান আমেরিকা হলো পৃথিবীর সবচেয়ে বরফবহ রাষ্ট্র। যার ৬ মাস প্রায় বরফ পড়ে। এবং নদীর উপর ভাসমান দ্বারা তারা ইঙ্গিত দিয়েছে আমেরিকা যে কোন সময় পানিতে ঢুবে যেতে পারে। আর এটির সত্যতা যাচাই করেছে ওয়ার্ল্ড বৈজ্ঞানীকরা। কেননা তাদের মতে আমেরিকা একটি ভাসমান রাজ্য যে কোন সময় এটি পানির নিচে ডুবে যেতে পারে।

পয়েন্ট – 7
ভিডিওতে দোখা গিয়েছে কয়েকটি ত্রিভুজাকৃতির উল্কা একটি মসজিদকে ধংস করে দিয়েছে। এটির রহস্য হলো ২০১২ সালে রিলিজ হওয়া এই ভিডিওটিতে আমেরিকা ইঙ্গিত করেছে যে তারা ২০১৪ থেকে মুসলমানদের মসজিদগুলি ধংস করতে থাকবে। বিগত সিরিয়ার যুদ্ধে তারা সিরিয়াতে প্রায় ৫০ হাজার মসজিদ ধংস করে মাটির সাথে মিশিয়ে দিয়েছে। এটিই সে উল্কার রহস্য।

পয়েন্ট – 8
তারপর দেখা গিয়েছে একটি গম্বাজাকৃতির দিকে চোখ বড় করে তাকিয়ে আছে একটি মূর্তি। এটির রহস্য হলো তারা ইঙ্গিত দিয়েছে অচিরেই তারা মিশরে হামলা করবে।কেননা গম্বাজাকৃতির যেই দৃশ্যটি দেখা গিয়েছে এটি হলো মিশরের জাতীয় ইসলামিক স্টেডিজ সেন্টার।
আর এটির মেসেজই তারা ২০১২ তেই দিয়ে দিয়েছে।

সংক্ষিপ্ত ———
বাকিগুলির রহস্য আল্লাহ বাচিয়ে রাখলে আগামিকাল বিশ্লেষণ করবো।আল্লাহর কাছে এলেম চাই। পারলে দ্বীনী সার্থে কপি বা শেয়ার করুন।যারা কপি করবেন নিচে আমার নাম দিবেননা দয়া করে, জাযাকাল্লাহ।

।