You are currently viewing উহাদের এজেন্ডা ২১ থেকে ৩০!! আওয়ামী লীগ এর কথা বলছি না।

উহাদের এজেন্ডা ২১ থেকে ৩০!! আওয়ামী লীগ এর কথা বলছি না।

২০২০ -২০৩০ সালের মধ্যে পৃথিবী ব্যাপী বিভিন্ন প্রাকৃতিক ও মানব সৃষ্ট বিপর্যয় যেমন ভাইরাস, পঙ্গপাল, এস্টেরয়েড, ভুমিকম্প, সুনামি, বন্যা, খরা, বনভূমি ধ্বংস, অর্থ নীতি ধ্বংস, দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি, দাঙ্গা হাঙ্গামার, যুদ্ধ ও সর্বশেষ পরমাণু বিশ্ব যুদ্ধ ঘটিয়ে পৃথিবী হতে ৮০-৯০ ভাগ বা মানুষ ও প্রানী কে নিধন করা হবে!কথাগুলো আপনার কাছে অবাক মনে হলেও।সবকিছুই বাস্তবতা শুধু সময়ের অপেক্ষা।

এটিকে বলা হয় এজে*ন্ডা ২১ ও ৩০।
প্রাকৃতিক বা জলবায়ু পরিবর্তন জনিত বিপর্যয় বলে অপপ্রচার চালানো হলেও এগুলো মুলত জিও-ইন্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে ঘটানো হবে।
ইতোমধ্যে ২০১৯ সালে অস্ট্রেলিয়ার বন ভুমিতে আগুন লাগিয়ে এজেন্ডা বাস্তবায়ন শুরু করা হয়!

তারপর ২০২০ সাল হতে পর্জায়ক্রমে করো-না, পঙ্পাল, ব্রাজিল এর বনভূমিতে আগুন, বিভিন্ন স্থাপনাগুলোতে আগুন, তুরস্কের বনভূমিতে আগুন লাগিয়ে, ও সুপ্ত আগ্নেয়গিরি গুলোকে পরমানু বিস্ফোরণের দ্বারা জাগিয়ে তুলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে সারা পৃথিবীর জলবায়ুগত বিপর্যয় সৃষ্টি করে বাস্তুতন্ত্র ধ্বংস ও কৃষি উতপাদন ধ্বংস করে পৃথিবী ব্যাপি তিব্র খাদ্য ঘাটতি সৃষ্টি করে ও মহামারী ছড়িয়ে মানুষ নিধন কর্মসূচি বাস্তবায়ন শুরু করা হয়েছে।

এটা ছিল প্রথম পর্যায়!

দিতীয় পর্যায় হবে গহীন অন্ধকা্

অর্থনীতি ধ্বংসের কারনে বিভিন্ন দেশ পরস্পরের বিরুদ্ধে জোট গঠন করবে ও দাঙ্গাবাজ নেতারা ধর্মীয় বিভেদ উস্কে দিবে।অর্থনীতি ধ্বংস কিভাবে হবে সেটি আরেক পর্ব বলবো ইনশাআল্লাহ।

লুটপাট, দাঙ্গা, গনহত্যা, ব্যাপক রক্তপাতের মাধ্যমে পৃথিবীতে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হবে। সবশেষে বিভিন্ন দেশ পুরস্পর পরমানু হামলা চালাবে। এটা হচ্ছে চরম পর্যায়!
তার পর মরমানু যুদ্ধের ফলে সারা পৃথিবী কালো ধোয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যাবে। আকাশের রং স্থায়ী ভাবে লালচে বর্ন ধারন করবে।যেটির কথা সুরা আর রহমানেও বলা হয়েছে

  • “তোমাদের উপর নিক্ষেপ করা হবে আগুনের ঝলক ও ধোঁয়া! সেদিন কেউ তোমাদের কে সাহায্য করতে আসবেনা! আকাশ ধুনিত চামড়ার ন্যায় লাল বর্ন ধারন করবে! যেদিন সেই মহা ঘটনাটি ঘটবে সেদিন কেউ আর বিচার দিবসের আগমনকে অস্বীকার করবে না! সেদিন না কোন জিন কে আর না কোন মানুষকে তাদের অপরাধ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হবে। অপরাধী দেরকে তাদের দেহের চিন্হ দ্বারা চেনা যাবে! তাদের কে চুলের গোছা ধরে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে! “

এই বিশেষ মানব ও শয়তান জিন দের মৈত্রী জোট কে বলা হয় এলায়েন্স! তারা পরস্পরকে চেনার জন্য শরীরে মার্ক অব বিস্ট বা ডিজিটাল লোগো 666 বা পিরামিড বসিয়ে নিচ্ছে!”রেডি প্লেয়ার অন” মুভিতে অনেকের শরীরে 665+1 চিন্হটি লেখা থাকে।

এ মুভিতে এলায়েন্স দলের সদস্য দেরকে মন্ত্রের মত একটি বাক্য সবাই কে শিখিয়ে দিয়ে সর্বদা পাঠ করতে বলা হয়! আর তা হলো———-“I am with the force, the force is with me”

আল্লাহ বলছেন তাদের কে এই চিন্হ দ্বারা শনাক্ত করেই জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে!

পৃথিবী ধ্বংসের চুড়ান্ত মুহুর্তে
৪ টি মহা বিপর্যয় ঘটানো হবে । যা fifth wave নামক মুভিতে দেখতে পাবেন।
ওয়েভ গুলো রিলিস করা শুরু হবে
প্রিথিবিতে একটি এস্ট্রয়েড ( un identified moving object) হিট করার মধ্য দিয়ে।

১) প্রথমটি হচ্ছে EMP (electo magnetic pulse) ওয়েভ দ্বারা সারা পৃথিবীর বিদ্যুৎ ব্যাবস্থা অকার্যকর করে দেওয়া হবে। এটি হচ্ছে power knock out (black out)। এক কথায় বাতি নিভিয়ে দেওয়া হবে! এমনকি আকাশে কোন বিমান থাকলে তার বিদ্যুৎ সাপ্লাই বিকল হয়ে মাটিতে ভুপাতিত হবে।

২) দ্বিতীয় বিপর্যয় হচ্ছে সিরিজ ভুমিকম্প। সারা প্রিথিবীকে এক সাথে নাড়া দেওয়া হবে ও সুনামি তৈরি হয়ে উপকূল বর্তি এলাকা ভাসিয়ে নিবে।

৩) তৃতীয় বিপর্যয় হচ্ছে Disease spread across the Globe. অর্থাৎ পৃথিবী জুড়ে মহামারী খুব দ্রুত ছড়িয়ে পরবে

৪) চতুর্থ বিপর্যয় হচ্ছে সুপার হিউম্যান বা রোবট সোলজার। এরা ব্যাপক হত্যাকান্ড ঘটাবে, এরা একধরনের ক্লোন মানব যাদের কে ল্যাব এ মডিফাই করা হয়েছে।

Leave a Reply