ফিতনা ফাসাদের দুনিয়ায়!! সৎ ও ইসলাম পালন করার চেষ্টা করা যুবকদের জন্য দুইটি হুমকি।
১.তিন ভাগের ২ ভাগ গুনাই নারীঘটিত ফিতনা থেকে।
যেমনঃ
🖋️🖋স্মার্টফোন ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত চোখের যিনার শিকার।
♦️সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অশ্লীলতা প্রসার থেকে।
♦️ইমুর মাধ্যমে অবাঞ্ছিত ভিডিওর অশ্লীলতা !!
♦️ টিকটক সহ সমমনা আরও কয়েকটি মাধ্যম থেকে।
♦ইউটিউবে বিভিন্ন অশ্লীল কন্টাই থেকে।
♦️চূড়ান্ত ধাপ গুগলের পর্নোগ্রাফি থেকে।
🖋️🖋চোখের যিনার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মহামারী হচ্ছে ফ্রি মিক্সিং।
♦️রাস্তায় অবাধে ছেলেমেয়েদের ঘোরাফেরা।
♦️বোনদের দৃষ্টিকটু জামা পরে বক্ষদেশ উন্মুক্ত করে পর্দাহীন অবস্থায় ঘুরাফেরা।
♦️জাস্ট ফ্রেন্ড কাজিন সম্পর্কিত সম্পর্কগুলো স্বাভাবিক হয়ে জাওয়া।
♦️রাস্তায় পার্কে বিভিন্ন জায়গায় ছেলে-মেয়ের অবাধ চলাফেরা
সংক্ষেপে কয়েকটি উদাহরণ দিলাম।এত কিছুর ভিড়ে, বিবাহিতদের বাদ দিলাম। একজন অবিবাহিত যুবকের জন্য ঈমান টিকিয়ে রাখা জ্বলন্ত কয়লা হাতে রাখার মতো চ্যালেঞ্জ।ঘরে, বাহিরে, একাকী, নীরবে, নিস্তব্ধে, সবখানে ফিতনার রমরমা!! যেন অশুভ শক্তি আমাদের গ্রাস করার জন্য আয়োজন করে বসে আছে।
২. গীবত!!
🖋️🖋️বাকি এক ভাগের অর্ধেকই হয় গীবত থেকে।
♦️এহতেসাবের প্রথা উউঠে জাওয়া।
♦️ধর্মীয় জ্ঞানের অভাব।
♦️পারস্পরিক বিরোধ ও সমঝোতার মানসিকতা উঠে যাওয়া।
♦️গীবত কে গুনাহ না মনে করা থেকে।
♦️গীবত শুনা ব্যক্তির প্রশ্রয় থেকে
গীবত ও একটি মহামারি সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছে আমাদের সমাজে।
এবার আপনার সাথে মিলিয়ে দেখার চেষ্টা করুন হে প্রিয় ইসলাম পালন করার চেষ্টা করা প্রিয় ভাই💔💔
এর পরে-ও কি ঘুম ভাঙবে না আমাদের অভিভাবকদের।না-কি তারা ঘুমে আচ্ছন্ন অভিনয় করতেছেন।
এ থেকে মুক্তির উফায় কি?এ উত্তর সময়ের দাবি।জবাব দিতে হবে আমাদের বাবা-মা কে।হয়তো দুনিয়ায় না হয় আখিরাতে।সে দিন পাকড়াও হতে হবে আল্লাহর আদালতে।
শেষ কথা🔈🔈 আপনি বিশ্বাস করুন আর না-ই করুন। বর্তমান সময়ে একজন ঈমানদার ব্যক্তির সবচেয়ে বেশি গুনা হচ্ছে নারীঘটিত এবং গীবত থেকে।