You are currently viewing মায়ের দুধ নিয়ে গভির ষড়যন্ত্র!!

মায়ের দুধ নিয়ে গভির ষড়যন্ত্র!!

কিছুদিন আগে আমি আপনাদের সামনে শিশু খাদ্য নিয়ে কিছু আলোচনা করে ছিলাম।বাংলাদেশ প্রিয় পাঠক আমি আপনাদেরকে বারবার বুঝাতে চেষ্টা করছি যে আপনি বুঝে নিন আমাদের নিয়ে গোপনে ইহুদী খ্রীষ্টানরা কত চক্রান্ত করছে। আমি বারবার বলছি যে তারা অচিরেই আমাদের খাদ্য দ্রব্য ফসলাদী তাদের নিয়ন্ত্রনে নিয়ে যাবে এবং আমাদেরকে দেউলিয়া বানিয়ে দিবে। আর অবশেষে চৃড়ান্ত ফিতনার দিকে আমরা ধাবিত হবো।

বলছিলাম মায়ের দুধের কথা । বৈজ্ঞানিক ভাবে কোন মা তার স্তনের দুধ তার বাচ্চাকে খাওয়ালে শিশুর কি উপকার হয় আর মায়ের নিজের ই- বা কেমন উপকার হয় তার কিছু অ্যাডভান্টেজ আমি তুলে ধরবো।

এবং কথিত ইহুদী খ্রীষ্টাররা এই বিষয়টিতেও কিভাবে হাত ঢুকিয়ে দিয়েছে সেটির ব্যাপারে আলোচনা করবো। আপনি হয়তো জানেন বর্তমান বিশ্বের প্রায় ৩০ জন নারীর মধ্যে ১ জন নারীর স্তন ক্যান্সারের রয়েছে। এবং সারা বিশ্বে অনেক নারী মারা যাচ্ছে ব্রেষ্টক্যান্সারের কারণে ।

এটির মুল কারন কি? আচ্ছা যাইহোক আরেকটা বিষয় চিন্তা করুন আগেরকার সময়গুলিতে বিদ্যাশ্রম ছিল খুবই নগণ্য ছিলোনা। বিশ্বের প্রায় দেশে বর্তমানে বৃদ্ধাশ্রমগুলিতে । বিশেষ করে বাংলাদেশের কথা বলছি। ঢাকা সহ বাংলাদেশের আনাচে কানাচে গড়ে উঠেছে প্রচুর বিদ্যাশ্রম। আপনি হয়তো চিন্তা করেছেন যে যাদের ছেলে মেয়েরা খারাপ হয়তো তারাই তাদের মা বাবাকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে যায়। প্রিয় পাঠক আরেকটু গভীরভাবে চিন্তা করুন আমি আরেকটু গভিরে যেতে চাচ্ছি আপনার ভাবা বিষয়টিকি সত্যিই এরকম।? নাকি অন্য কিছু?

আপনাকে আরো গভিরে চিন্তা করতে হবে।
এইগুলির মুল কারন কি?আপনি যদি বৃদ্ধাশ্রমের কোন ভিডিও বা নিজে গিয়ে দেখে থাকেন তাহলে বুঝবেন যে সেখানে অধিকাংশ মা বাবা শিক্ষিত পরিবারের। কারো ছেলে ইন্জিনিয়ার, কারো ছেলে ডাক্তার, কারো ছেলে মেয়ে পাইলট। কিন্তু তারপরেও এরকম ফ্যামেলির মা বাবারা আজ বৃদ্ধাশ্রমে থাকতে হচ্ছে কেন? বুঝার চেষ্টা করুন এটির মুল কারন কি।

কেননা শিক্ষিত ফ্যামেলি গুলিতে বাচ্চাকে মায়ের দুধ খেতে দেয়না । কেননা তাতে তারা তাদের শারিরিক ফিগার বা বডি নষ্ট হবার ভয় করে । আর চিকিৎসা বিজ্ঞান মতে দুধ মুলতো এটি সাদা পানীয় কিন্তু এটি মুলতো এটি হলো রক্তের ফোটা।
মহান আল্লাহর কুদরতের নিদর্শন এটি যে এমন রক্ত মায়ের মেশিনের সাহায্যে সাফাই হয়ে সাদা হয়ে যায়। মেডিকেল সাইন্স মতে দুধ মুলতো রক্তের ই অংশ। তো বলছিলাম যদি আপনার দুধের অংশ যদি আপনার বাচ্চার শরিরে যায় তাহলে আপনার শরিরের একটা অংশ বাচ্চার ভিতরে চলে গেলো। আর প্রতিটি মানুষ নিজের জীবনকে সর্বোচ্চ মুল্যায়ন করে। ঠিক সেই জন্যই মানুষ তার মা কে এত ভালোবাসে।

কেননা মায়ের অংশ বা রক্ত সন্তানের ভেতর থাকে।
কিন্তু ভদ্র ফ্যামেলিগুলিতে যখন মর্ডানের নামে বাচ্চাদেরকে মায়ের রক্ত বা দুধ খাওয়ানে থেকে বন্চিত করা হয়। আর এই বাচ্চা বড় হয়ে হয়ে। তখন মা বাবার প্রতি তাদের তেমনটা টান থাকেনা ভালোবাসা থাকেনা। কেননা এখানে তখন রক্তের টানটা থাকেনা। আপনি প্রায় সময় বলে থাকেন যে অমুক আমার আপন রক্তের ভাই আপনিকি আজো অবদি জানেন এই কথাটার পিছনে মুল কারনটি কি? জ্বি সেটি হলো দুধ বা রক্ত।

তারপর এসব বাচ্চারা যখন বড় হয় আর তাদের সামনে যখন সংসারের সুখের বিষয়টি আনা হয় তখন তারা মা বাবাকে বোঝা মনে করে অতপর: স্ত্রীর কথায় তারা পিতা মাতাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেয়। তাদের কাছে মায়াও লাগেনা খারাপ ও লাগেনা । এবং মাতা পিতাকে তারা মুল্যায়নও করেনা। কেননা ঐ ছেলে সন্তান গুলির ভেতর যে মায়ের রক্তের ভালোবাসা ঢুকেনি।ছোট বেলা থেকেই ড্রাম ডিব্বা খাওয়ায় আর এ সন্তান বড় হয়ে মাতা পিতার সাথে ভালো উত্তম আচরন করবেনা এটিই হয়তো নিজেদের প্রাপ্প।

দেখুন ইহুদি খ্রীষ্টানদের কত বড় বিশাল ষড়যন্ত্র আমাদের উপর। এরা আমাদের সমাজ ব্যবস্হাকে কেমন সুক্ষ ভাবে রিনু রিনু করে ধংস করে দিচ্ছে। মায়ের দুগ্নজাত পরিবর্তন করে বাচ্চার মুখে তুলে দিচ্ছে ড্রামের দুধ। আগে এরকম ছিলোনা। বাজারো ছিলোনা কোন ধরনের দুগ্নজাত খাবার আর এখন এগুলি খেয়ে ধংস হচ্ছে আমাদের মানব সভ্যতা।এবং সন্তান সন্ততিদের মায়া মুহাব্বত কমে যাচ্ছে মাতাপিতার প্রতি নেই কোন দয়া মায়া সন্তানের। অবশেষে ডাষ্টবিনের ময়লার মতো মাতাপিতাকে বৃদ্ধাশ্রমে অন্ধকার গহীনে নিক্ষেপ করছে।

Leave a Reply