You are currently viewing রাশিয়া যুদ্ধের সমীকরণ খুবই জটিল! এটা একটা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র।

রাশিয়া যুদ্ধের সমীকরণ খুবই জটিল! এটা একটা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র।

আজ পুতিনের জন্মদিন ছিলো ৷ দিনটি স্বরনীয় করে রাখতে উপহার স্বরূপ ১৯ কিলোমিটার দীর্ঘ ক্রিমিয়া সংযোগ সেতু ভেঙ্গে দিয়েছে ইউক্রেন ৷ প্রতিনিয়তই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের নতুন নতুন মোড় নিচ্ছে।ইউক্রেন রাশিয়ার Long-term যুদ্ধ হলে, এটা প্রায় কনফার্ম বলা যায় যে, এখান থেকেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরমাণু হামলার অন্যতম যোগসুত্র শুরু হয়ে যাবে।

আসলে বাস্তবিক অর্থে ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের সমীকরণ খুবই জটিল! এটা একটা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র। আর এ যুদ্ধের মাস্টারমাইন্ডার ইহু*দিরা!এটা বুঝতে হলে আপনাকে অবশ্যই জায়োনিজম নিয়ে বিস্তর জ্ঞান থাকতে হবে। পৃথিবীতে বড় কোনো দুর্ঘটনা ঘটবে অথচ এতে ইহুদিদের হাত থাকবে না, সেটা প্রায় অসম্ভব!!উল্লেখ্য ই*হু*দিরা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ সংঘটিত করতে উঠে পড়ে লেগেছে।আর এখন জেলেনস্কি সেই হাতিয়ার হিসেবে কাজ করতেছে উল্লেখ্য সে জায়োনিস্ট একজন ই*হুদি।

ইসরাইলের পরে ইউক্রেনে সবচেয়ে বেশি ইহুদীদের প্রভাব আছে! সেখানে প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে বড় বড় সকল পদেই ইহুদিরা বসে আছে!!সুতরাং এটা বলাই যায়, দাবার গুটি জেলেনেস্কিকে ব্যবহার করে ধূর্ত ইসরাইল এই কোরবানি দিচ্ছে বড় কিছু অর্জনের আশায়!
ইসলামিক স্কেটোলজি, ইহুদী জায়ানিজম ও শেষ জামানা (End time) সঠিক জ্ঞান না থাকায় বিষয়টা সবার বুঝে নাও আসতে পারে।

বাইবেলে বর্ণিত আছে ইহুদিরা যখন তাদের সদরদপ্তর জেরুজালেমের স্থানান্তর করবে আর এটাই পৃথিবীর জন্য (end time)আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে ইহুদীরা এমন এক জাতি। এ পর্যন্ত তাদেরকে যায়গা দিয়ে অনেক দেশ আবার বের করে দিয়েছে তাদের কু কর্মের কারণে।সর্বশেষ এখন এরা আমেরিকার উপর সওয়ার হয়েছে এবং নিজেদের সুবিধার জন্য এখন আমেরিকাকে বলির পাঁঠা বানাচ্ছে।

শেষ জামানার নলেজ থেকে বোঝা যায়, থার্ড ওয়ার্ল্ড ওয়ার না হলে ইসরায়েল বিশ্বের নেতৃত্বে আসতে পারবে না।
তাই…রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অজুহাতে যে কোনো উপায়ে আমেরিকান ব্লকের বিপক্ষ শক্তি, রাশিয়ান ব্লককে শেষ করে দিতে হবে।এতে ইসরাইলের পরাশক্তি হওয়ার পথে আর কোনো বাধা থাকবে না।এজন্যই ইজরাইল যাদের বন্ধু তারা অবশ্যই মনে রাখুন, দিন শেষে আপনাদেরকে তাদের প্রয়োজনে টিস্যু পেপারের মতই ব্যবহার করা হবে।

ই*হুদি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ২০১৭ সালে এক বিশেষ মিটিংয়ে ইংগিতই দিয়েছিলেন। তাঁর বক্তৃতায় বলেছিলেন, থার্ড টেম্পল (বাইতুল মোকাদ্দাস ভেংগে সেখানে) নির্মাণের পর আমাদের ত্রাণকর্তা মাসিহে দা-জ্জাল আবির্ভূত হবে। আর সেই সময়টা একদমই আমাদের হাতের নাগালে এবং সেটা করা হবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সহায়তায়।কিন্তু ই*হুদীরা পরবর্তীতে সে চিন্তা থেকে সরে আসে, কারণ পাগলা ট্রাম্পকে দিয়ে কাজটা করালে উপকারের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হবে। কেননা দুই পরাশক্তির যুদ্ধে, দুজনেই শেষ হয়ে গেলে তৃতীয় আরেকটি দেশ (যেমন – চীন বা তুরস্ক) মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে।

সুতরাং ষড়যন্ত্র করতে হবে একদম নিখুঁত ভাবে।আর সে জন্যই তারা ট্রাম্প কে সরিয়ে বাইডেনকে ক্ষমতা নিয়ে আসে। একদিকে খ্যাপাটে পুতিন অন্যদিকে পাগলা কিং জং উন, চীনের হিটলার প্রেসিডেন্ট, এবং এ সময়ের অন্যতম ইউক্রেনে প্রেসিডেন্টকে দিয়েই তারা গ্রেটার ইজরেল প্রতিষ্ঠার জন্য ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে।আর তা করতে হবে একটা মানবীয় বিপর্যয়কর একটা বিশুদ্ধ দিয়ে।আর জোনাকির মতো প্রেসিডেন্টরা সেই ষড়যন্ত্রের আঞ্জাম দিয়ে যাচ্ছেন।

হয়তো সামনের শীত এবং আসন্ন 2023 সাল সারাবিশ্বের জন্য একটা কঠিন সময় আসতেছে।আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।

সাইদুল ইসলাম সজীব
০৮/১০/২০২২

Leave a Reply