You are currently viewing সত্যিই কি এলিয়েন নাকি অন্য রহস্য!! পর্বঃ০২

সত্যিই কি এলিয়েন নাকি অন্য রহস্য!! পর্বঃ০২


আমি গত পর্বে আপনাদের বুঝাতে চেয়েছি এলিয়েন বলতে কিছুই নেই। এলিয়েন বলে আমাদের ধোঁকা দেয়া হচ্ছে এটি হচ্ছে ফ্লাইং সোসার্স দাজ্জালের একটি সিক্রেট বাহিনী।

এবার আসুন জেনে নিই ফ্লাইং সোসার্স কারা নিয়ন্ত্রণ করে। ফ্লাইং সোসার্স মুলত জীনরাই চালায়। যারা ইলুমিনিটির পুজা করে তাদেরকে বারমুডার ৬৫০০ফুট নিচে ক্রিস্টাল পিরামিডের ভিতরে সম্ভাব্য সেটাই হয়তো ইবলিশ শয়তানের হেডকোয়াটার হবে। এই হেডকোয়ার্টারে যারা ইলুমিনাটি পূজা করে তাদেরকে। ফ্লাইং সোসার্সে করে নিয়ে যায় বা বিমান হাইজ্যাক করে নিয়ে যায়।এর মধ্যে যারা এদের বশ্যতা স্বীকার করেনা বা যারা কথা শুনে না তাদের এবং তাদের যানবাহনকে ধ্বংস করে দেয় বা হাইজ্যাক করে তাদেরকে মেরে ফেলে।

কিন্তু কোন মুসলমানদেরকে এরা কাবু করতে পারে না। তাই এই পর্যন্ত রিপোর্টে বারমুডাতে কোন মুসলমানদের জাহাজ বা বিমান নিরুদ্দেশ হয় নি। এরকম কোন রিপোর্ট পত্রিকায় বা নিউজে ও আসেনি। বারমুডার মেঘে থাকে ১০ হাজার জীন। আর কেন মুসলমানদের জাহাজ বা বিমানকে নিরুদ্দেশ করতে পারে না তার বিবরণ আমি পোস্টে দিব। গবেষণাগুলো খুবই স্পর্শকাতর। আমার কথাগুলো অনেকের কাছে পাগলের প্রলাপ মনে হবে কিন্তু আমি যেখান থেকে এই রহস্যময় গোপন তথ্যগুলো আনছি তা শুধু আল্লাহকে খুশি করার জন্য যাতে অন্তত মুসলিমরা ইলুমিনিটির সাথে দাজ্জাল ও ইবলিশ জীনের যোগসূত্র ও সূক্ষ্ম ফেতনা ধরতে পারে। ইনশাল্লাহ বিস্তারিত পোস্ট লিখব কিন্তু লিখতে দেরী হবে যেহেতু বিষয়গুলি স্পর্শকাতর।

আর কিতাবুল ফেতানে এলিয়েনকে যে মানুষ বুঝানো হয়েছে তা আইনস্টাইন ধোকা দিছে। আসলে এরা হল জীন যাদের সাথে ইলুমিনিটির সম্পর্ক তৈরি করে। এবং শয়তানকে খুশি করাই এদের সবার মূল উদ্দেশ্য। আমার কাছে এ ব্যপারে মোটামুটি প্রমাণ আছে আলহামদুলিল্লাহ।

আর জীনরা যখন আকাশের দিকে ভ্রমণ করে মহাকাশ অভিযান করে তখন তাদের দেখে পাশ্চাত্য যারা জীন বিশ্বাস করে না বরং শয়তান ও চেলাবেলাকে সংগী করে তার আকাশ বিচরণ দেখে তাকে এলিয়েন নাম দিয়ে হলিউড মুভিতে দৃষ্টিভ্রম করে। আসলে এলিয়েন বলতে কিছু নাই। ufo তথা ফ্লাইং সোসার জীনরাই বানিয়েছে আজ থেকে হাজার বছর আগে। এগুলো হাজার হাজার বছর আগে ইবলিশী জীনদের নভোযান ছিল। তবে তাদের নবযান কিছুটা আপডেট হইছে।তবে ইবলিশী জীনদের সাথে মানুষের সম্পর্ক তৈরি হয় ফ্রি মেসন ও ইলুমিনিটির যাত্রার সময় কাব্বালিক শাস্ত্রের সেই হারানো ইরাকের ব্যবিলনের যাদুবিদ্যা হারুত ও মারুতের রাজ্য থেকে হয়ত। আল্লাহ ভালো জানেন। আর তখন থেকেই শুরু হয় গোপন ষড়যন্ত্র। হয়ত দাজ্জাল তখন থেকেই ওয়াডার দিয়ে দিছে ইবলিশী জীনদেরকে তার জন্য অনুসারী প্রস্তুত করতে যারা তাকে প্রভু মানবে। আর তখন থেকেই ফ্লাইং সোসার গুলো প্রকাশ হতে শুরু করে মানব চক্ষুর দৃষ্টিতে।

চলবে,,,,,,,

Leave a Reply