একটা ছেলে সালাত আদায় করে,দ্বীনের অনেক কিছুই মেনে চলতে চেষ্টা করে কিন্তু নারী বিষয়ে দুর্বল।
(কারন ফেতনার যুগ)
.
- “মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাযত করে।”
(আল কুরআন ২৪:৩০)
. - কিন্তু কিভাবে/ কিসে সংযত করাবে তাকে???
. - (তাদের) বিবাহ সম্পাদন করে দাও (আল কুরআন ২৪:৩২)
. - ও তো কিছুই করে না,(বেকার) 🙄🙄বউ কে খাওয়াবে কি???
বলে টিউশনি করে বউ কে খাওয়াবে। পারবে নাকি?????
. - তারা যদি নিঃস্ব হয়, তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দেবেন। (সোবহানাল্লাহ)
(আল কুরআন ২৪:৩২)
. - এতে কি ফায়দা হবে! আমাদের তো সিদ্ধান্ত টা পছন্দ না।
. - “তোমাদের কাছে হয়তো কোন একটা বিষয় পছন্দসই নয়, অথচ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আর হয়তোবা কোন একটি বিষয় তোমাদের কাছে পছন্দনীয় অথচ তোমাদের জন্যে অকল্যাণকর। বস্তুতঃ আল্লাহই জানেন, তোমরা জানো না।”
.
(আল কুরআন ০২:২১৬)
.
আসলে এখন না- নবী-রাসুলদের যুগ।না সাহাবি-তাবিয়, বা তবে তাবি……..মানে এক কথায় ভয়াল এক ফিতনার যুগে আছি এখন!!!
এটা আপনাকে মানতেই হবে!!!!!!!
.
আর এ সময়টায় যে কোন তরুন-তরুনীরই পরিপুর্ন ইমান রক্ষ করা,আর জ্বলন্ত আগুন হাতে রাখা প্রায় সমান কাজ।
এ জন্য ইমান রক্ষার তাগিদে, সময় মত হালাল কাজ কে সহজ,আর হারাম(অবৈধ প্রেম,প্রনয়,ভালোবাসা)কাজ কে কঠিন করে দিন।।।
.
.
এর পরও আমাদের ইমান চোর সমাজের মানুষগুলো বুঝতে চেষ্টা করেনা। সব দিক যেনো গোর অন্ধকার। আলোর দেখা মিলবে কবে জানি না ।
Corom sotto