ছেলে মেয়ে দুইজন ছাত্র-ছাত্র। ছেলের বয়স ১৮ আর মেয়ের বয়স ১৬ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই অভিভাবকরা তাদের বিয়ে করিয়ে দেবেন। বিয়ের আগে তারা যেভাবে থাকত, এখনো সেভাবেই থাকবে—ছেলে ছেলের বাসায়, মেয়ে মেয়ের বাসায়। আগে যেভাবে মেয়ের খরচ তার বাবা দিত, এখনো সেভাবে দেবে। সম্ভব হলে ছেলের পরিবার দেবে। মধ্যখান দিয়ে হবে একটি হালাল ও পবিত্র সম্পর্ক। ছেলে-মেয়ে দায়িত্বশীল হতে শিখবে। তাদের ম্যাচিউরিটি বাড়বে। পূর্ণ হবে অর্ধেক দ্বীন, গঠিত হবে ফিতনামুক্ত সমাজ!
পড়ালেখা শেষে ছেলে যখন ক্যারিয়ারে গঠন করবে, চাকরি/ব্যবসা করে স্যাটেল হবে, তখন বাসায় বউকে নিয়ে আসবে। ফলে হবে না ধর্ষণ ও হারাম রিলেশন। ছড়াবে না অশ্লীলতা। জীবন হবে সুন্দর, গোছালো ও বরকতময়! সকল বাবা-মার এটা বোঝা উচিত। যারা সুন্নাহ মোতাবেক টাইমলি বিয়ে করেছে, তাদের দেখুন।
সূরা নূর ৩২ ও বাকারা ২৬৮ নং আয়াত দ্রষ্টব্য।