You are currently viewing ডিকচিনি ও তার রহস্য। কে সে ?

ডিকচিনি ও তার রহস্য। কে সে ?

ছবির এই লোকটাকে কি আপনারা চিনেন? কিছু জানেন কি তার সম্বন্ধে? তার নাম ডিকচিনি!!

ডিকচিনি ও তার রহস্য। কে সে ?

গতবছর আপনাদেরকে ডেকচিনির ব্যাপারে সামান্য ইঙ্গিত দিয়েছিলাম। হয়তো অনেকেই নামটির সাথে পরিচিত নয় কেননা ষড়যন্ত্র আর রহস্য গুলি সবসময় পর্দার আড়ালেই লুকিয়ে থাকে। ১৯৯৯ সাল থেকে আফগান হামলা ও ইরাক যুদ্ধে লক্ষ লক্ষ অসহায় নিরপরাধ মুসলাম নর নারীকে হত্যা করা হয়। আমেরিকা পরিচালনা পরিষদের কয়েকজনের মধ্যে বিশেষ কয়েকজনের মধ্যে একজন ডেকচিনি।জন্মসুত্রে সে একজন ইহুদি হলেও নিজেকে খ্রীষ্টানই দাবী করে। আপনি হয়তো জানেন যে অামেরিকা প্রেসিডেন্ট নির্বাচন মাত্র একটি সু, কিন্তু এর নীতি নির্ধারক মুলতো তাদের সেই পরিচালনা পরিষদের সদস্যরাই। আমেরিকাতে কে একের পর এক প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবে এটি মুলতো তারাই নির্বাচন করে। যে যত ইসলাম বিদ্ধেষী মুলতো তারা তাকেই সিলেক্ট করে থাকে।

সম্প্রতি আপনি শুনে থেকেছেন মুসলমানদেরকে নির্যাতনের যেসব কারাগার রয়েছে, যেমন গুয়েন্তানামো বে- আবু গারিব কারাগার, আমেরিকার এরিয়া৫১,সহ এলাকাগুলিতে যেসব কারাগার রয়েছে এগুলি মু্লতো ইবলিশের আদেশেই প্রতিষ্টিত হয়েছে। আমি মানুষ ইবলিশের হত্যা বলছিনা মুলতো শয়তান ইবলিশের কথায় বলছি। ইসলামিক গবেষকগন ধারনা করেন যে ডেকচিনি সরাসরি দাজ্জালের সাথে সাক্ষাত করেছে।আর তার থেকেই সে আফগান, ইরাকে, সিরিয়াতে হামলা করার আদেশ পেয়েছে।

হাদিসে বলা হয়েছে দাজ্জালের বাহিনী থাকবে। এবং তার কিছু সেনাপতিও থাকবে যারা তার শক্তিকে দৃঢ় করবে । তবে কি ডিকচিনি তাদের মধ্যেই একজন(? ) দাজ্জালের ব্যাপারে বলা হয়েছে সে খোদায়িত্ব দাবির করার পর প্রথম ধাপে তার বাহিনী নিয়ে বের হবে আর সে বাহিনীতে ৬০ হাজার সৈন্য থাকবে। গত ১৯৯২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি দি নিউওয়ার্ক টাইস একজন জাতিসংঙের পরিষদের সদস্য পত্রিকাতে ঘোষনা করেন যে

“””””আমেরিকাকে অচিরেই উচিত যেন তারা জাতিসংঙের অধিনে একটি বিশেষ বাহিনী তৈরি করবে যার মধ্যে ১২ টি প্রধান রাষ্টের সৈন্যরা থাকবে আর তার মধ্যে প্রথম ধাপে সৈন্য সংখ্যা হবে ষাট্ট হাজার “”‘
( ১৯৯২-১/ ১১) দি নিউ ওয়ার্ক টাইমস পত্রিকা।

কোন কিছু বুঝতে পেরেছেন আপনি?
কিছু গন্ধ লাগে নাকে ? থাক আমি চুপ থাকলাম।

This Post Has 0 Comments

  1. Tawhid

    😊😊

Leave a Reply