পিরামিড এক বিস্ময়কর অতি আশ্চর্য স্থাপনা।পিরামিড নিয়ে গবেষণা সে বহু আগে থেকে।কিন্তু কোন কিছুরই কুল পাচ্ছে না গবেষকরা!সত্যিই কখনো চিন্তা করে দেখেছেন এই বিস্ময়কর স্থাপনা গুলো আসলে কে বানালো?আর তখনকার সময় এটা কিভাবে সম্ভব ছিলো?যখন কি-না প্রযুক্তি বলতে তারা নাম গন্ধও ছিল না?আর এ জন্যই পিরামিড পৃথিবীর দশ আশ্চর্যের মধ্যে অন্যতম।
এটা নিয়ে ঘাঁটতে গিয়ে কিছু বিষয় চোখে পড়েছে। যা নিয়ে রীতিমতো চমকে গেলাম।এই সে একই গন্ধ, একই রহস্যময় গন্ধ। আমেরিকা,এলিয়েন,এক চোখ,এ তথ্য গুলোই ঘুরেফিরে সামনে আসতেছে।আপনার কাছে কি মনে হয়,হাজার হাজার বছর আগে এ স্থাপনা গুলো তৈরি করা মানুষের পক্ষে সম্ভব ছিলো?তাহলে কে করলো এ অসাধ্য সাধনটি,হ্যাঁ কেউ না কেউ তো করছে?আর তা বের করতে হলে,আপনাকে যাবতীয় তথ্য-উপাত্তের সাথে কোরআন হাদিসের অবশ্যই সাহায্য নিতে হবে।তা না হলে আপনি কখনোই কূলকিনারা পাবেন না।
আচ্ছা বলেন তো এখন পর্যন্ত যত গুলো মমি পাওয়া গেছে। তার একটাও কি পিরামিড থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে? আর পিরামিড তৈরীতে যে পাথর ব্যবহৃত হয়েছে তাও কি আজ পর্যন্ত পৃথীবিতে পাওয়া গেছে ।
আর টোটাল বিষয়টা পর্যবেক্ষণ করলে বুঝা যায়।
পিরামিড তৈরীরতে স্যাটেলাইট ইউএফও,বিমান,জাহাজ,ড্রোন ইত্যাদির সমকক্ষ পরিমাণ সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়েছে।আর এর জোরালো প্রমাণ তো পিরামিডের দেয়ালেই দেয়া আছে।
আচ্ছা আরেকটা বিষয় বলেন তো!পিরামিড তো আমেরিকার কোন স্থাপনা নয়।তাহলে তাদের ডলারে কেন পিরামিডের ছবি দেয়া থাকবে?আর এখন পর্যন্ত কেন পিরামিডের ভিতরে কোন প্রযুক্তি অথবা ক্যামেরা প্রবেশ করানো যাচ্ছে না।অথচ প্রযুক্তি এখন কতটা উন্নত তা তো সবাই জানেন।
তার পরেও আধুনিক কালে বিজ্ঞানীরা ভেতরে প্রবেশ করার জন্য অনেক চেষ্টা চালিয়েছে সর্বশেষ যখন ক্যামেরা পাঠিয়েছে। ডানে বামে দুই একটি ছবি তোলার পর ক্যামেরাটি অটোমেটিক বন্ধ হয়ে গেছে। তারপর থেকে নিয়ে সেখানকার সরকার প্রশাসন গবেষণা নিষিদ্ধ করেছে।তাহলে ক্যামেরাটি বন্ধ করলো কে? ভেতরে কারা আছে কি করছে তারা বাহিরের মানুষকে তাদের বিষয় সম্পর্কে কেন জানতে দিচ্ছে না?বিষয়টা বুঝেছেন তো?
এলিয়েন নিয়ে কয়েকদিন আগে লিখেছিলাম।সেখান থেকে কিছুটা কানেকশন খুঁজে পাওয়ার কথা।এলেয়েন ও বেশিরভাগ আমেরিকায় দেখা যায়। ডলারের মধ্যে পিরামিডের ছবি😳
ইনশাআল্লাহ ধারাবাহিক ভাবে এ নিয়ে লিখার চেষ্টা করবো। আল্লাহ তৌফিক দান করুন।