You are currently viewing হার্প টেকনোলজির সাহায্যে সংগঠিত করা যাবে কৃত্তিম ভূমিকম্প।

হার্প টেকনোলজির সাহায্যে সংগঠিত করা যাবে কৃত্তিম ভূমিকম্প।

সামরিক প্রযু্ক্তি নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে আমেরিকা এমন এক প্রযুক্তি আবিষ্কার করেছে যা বলতে গেলে এটম বোমার চাইতেও শত্রু নিধনে বেশী কার্যকর প্রমাণিত হচ্ছে। ইহার নাম হার্প (HAARP-High Frequency Active Auroral Research Program)।

অবশ্য এই প্রযুক্তি বর্তমানে রাশিয়া এবং চীনও আয়ত্ত করেছে এবং ব্যবহার করতেছে। এর মাধ্যমে হাজার মাইল দূরবর্তী এলাকার আবহাওয়াও নিয়ন্ত্রণ করতে পারা যায়। খরা-বন্যা-টর্নেডো-ভূমিকম্প ইত্যাদি সৃষ্টির মাধ্যমে শত্রুকে ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস করা যায়। কোটি কোটি মানুষের মধ্যে নির্দিষ্ট এক বা একাধিক রোগ ছড়িয়ে দেওয়া যায়, যেমন-মৃগী, ক্যান্সার ইত্যাদি।

কাজেই এখন থেকে আমেরিকায় বা আমেরিকাপন্থী কোন দেশে ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংঘটিত হইলে তাকে রাশিয়ার কারসাজি বলে ধরে নিতে পারেন। আবার বিপরীতটা হলে আমেরিকার কারসাজি হিসাবে মনে করতে পারেন। অবশ্য রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক কৌশলগত কারণে সাম্রাজ্যবাদীরা নিজ দেশে অথবা বন্ধুপ্রতিম দেশেও অঘটন ঘটাতে দ্বিধা করে না। আমাদেরকে মনে রাখতে হবে যে, মহানবী (সাঃ) আবহাওয়া দাজ্জালের নিয়ন্ত্রণে থাকবে বলে ভবিষ্যতবাণী করেছিলেন।

নাওয়াস ইবনে সামআন (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাঃ) বলেন –

দা জ্জা ল আকাশকে বৃষ্টি বর্ষণ করতে আদেশ করবে, আকাশ বৃষ্টি বর্ষণ করবে।”
[সহিহ মুসলিম, তিরমিযী]

বস্তুত দা/জ্জা/লে/র ঐশ্বরিক কোনো ক্ষমতা থাকবে না, সে ডেভিল থেকে পাওয়া প্রযুক্তির মাধ্যমে আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটাবে। সে কৃত্রিম দুর্যোগ ঘটিয়ে মানুষের সামনে ত্রাণ নিয়ে হাজির হবে। বিভিন্ন ভেলকি দেখিয়ে মানুষকে ধোকায় ফেলবে।

আর সে হবে শতাব্দীর সবচেয়ে বড়ো মিথ্যুক!!

Leave a Reply