You are currently viewing পৃথিবীর সমস্ত সম্পদ ইহুদিদের নিয়ন্ত্রণে।

পৃথিবীর সমস্ত সম্পদ ইহুদিদের নিয়ন্ত্রণে।

অনেক পাঠক পাঠিকা হয়তো হাদীছে পড়েছেন, দাজ্জালের কাছে সম্পদের অসংখ্য ভান্ডার থাকবে। তারই প্রস্তুতি হিসেবে আজ ইহুদিরা পৃথিবীর সমস্ত সম্পদকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নিচ্ছে। পৃথিবী থেকে গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড বিলুপ্ত করে সোনাকে নিজেদের কব্জায় নিয়ে তারা বিশ্ববাসীর হাতে রং- বেরঙের কাগজের টুকরা (কারেন্সি, নোট ইত্যাদি) ধরিয়ে দিয়েছে। এগুলোকে ইহুদি দাসত্বের শিকলে ফেঁসে যাওয়া বিশ্ব নোট কিংবা সম্পদ মনে করে থাকে। (তবে এই আত্মপ্রবঞ্চনা ও ঘোর শীঘ্রই কেটে যাবে) বরং এখন তো মানুষের হাত থেকে নোটও ছিনিয়ে নেওয়া হচ্ছে এবং হাতে প্লাস্টিকের কার্ড ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অবোধ মানুষটি প্লাস্টিকের কার্ডটা (ক্রেডিট কার্ড) হাতে ধরে নিজেকে কোটিপতি, বিলিয়ন- মিলিয়নপতি ভাবছে!

কম্পিউটারের কীবোর্ডের সামনে বসে হাতের আঙ্গুলের ইশারায় কোটি টাকার হিসাবকারী সেদিন কী করবে, যেদিন কীবোর্ড টিপতে- টিপতে আঙ্গুল ক্লান্ত হয়ে যাবে; কিন্তু নিজের অনলাইন একাউন্টের কোনো সন্ধান মিলবে না?
এমন পরিস্থিতির একটি ঝলক গেল কিছুদিন আগে বিশ্ব অর্থমন্দার আলোকে বিশ্ববাসী প্রত্যক্ষ করেছে, যেটি ছিল নিরেট ইহুদী মস্তিষ্কের সৃষ্ট ফসল এবং দাজ্জালের আন্তর্জাতিক পরিকল্পনার একটি অংশ।

আমি মুসলমান ব্যাবসায়ীদের পরামর্শ দেব,
আপনারা নিজেদের কাছে রং- বেরঙের কাগজের টুকরো রাখার পরিবর্তে সোনা- রুপা রাখুন। অন্যথায় অতি শীঘ্র সমুদয় সম্পদ থেকে হাত ধুয়ে নিঃস্ব হয়ে যেতে পারেন।

ই*হুদিরা প্রথমে বড়ো- বড়ো কম্পানিগুলোকে নিজেদের মুঠোয় নিয়ে নিয়েছিল। এবার তারা নিম্ন পর্যায়ে এসে প্রতিটি শহরে বড়ো- বড়ো শপিং প্লাজা প্রতিষ্ঠা করছে, যেখানে পচিঁশ পয়সা মূল্যের টফি থেকে শুরু করে লাখ- লাখ টাকা মূল্যের পণ্য বিক্রি হচ্ছে। এভাবে তারা পৃথিবীর অবশিষ্ট সম্পদও নিজেদের হাতে নিয়ে নিতে চাচ্ছে।

বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ এই দুটি প্রতিষ্ঠান সমগ্র পৃথিবীকে বর্তমানে নিজেদের ক্রীতদাস বানিয়ে রেখেছে এবং বিভিন্ন দেশের উন্নয়ন ও গঠনের পরিকল্পনা এখানেই প্রস্তুত হয়। দাজ্জালের অর্থনৈতিক ফেতনাকে যদি কেউ ভালোভাবে বুঝতে চায়, তা হলে আমি পরামর্শ দেব,

আপনি বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ- এর ঋণ চালু করার ও তা পরিশোধ করার পদ্ধতিগুলো সম্পর্কে জানুন।

Leave a Reply