You are currently viewing মালহামা যুদ্ধের ধ্বংসাত্মক ক্ষতি সম্পর্কে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন—

মালহামা যুদ্ধের ধ্বংসাত্মক ক্ষতি সম্পর্কে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন—

মহা ধ্বংসের মালহামা যুদ্ধে রাশিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তাদের মিত্র (পারমানবিক বোমার অধিকারী) দেশগুলো যখন শত শত পারমানবিক এবং হাইড্রোজেন বোমার বিস্ফোরণ ঘটাবে তখন—সারা পৃথিবীর আকাশ কালো ধোঁয়ায় আচ্ছাদিত হয়ে পড়বে এবং বোমার তেজস্ক্রিয়তায় বড় বড় শহরগুলো তাদের অধিবাসীসহ জনমানবশূন্য ধ্বংসপুরী হয়ে যাবে ।

মালহামা যুদ্ধের ধ্বংসাত্মক ক্ষতি সম্পর্কে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন—

” এমন কোন শহর-জনপদ থাকবে না, যে শহরকে তাদের অধিবাসীসহ আমি কেয়ামত দিবসের পূর্বে ( এই মালহামা যুদ্ধের মাধ্যমে) ধ্বংস করবো না— এটা তো আগেই কিতাবে নির্ধারিত হয়ে গেছে।” —-সুরা ইসরা ,আয়াত–৫৮ ।

ইয়াজুজ মাজুজ প্রসংগটি কোরান এবং বাইবেলে আলোচিত হয়েছে । এদের বিশাল সেনাবাহিনী সমুদ্রের তরংগের মত প্রচন্ড শক্তি নিয়ে সমগ্র প্রথিবী চষে বেড়ানোর ( মার্কিন বাহিনী আফগানিস্তান, ইরাক,সিরিয়ায় চষে বেড়ানোর মত)বিষয়ে কোরানে বলা হয়েছে —

” যে পর্যন্ত না ইয়াজুজ ও মাজুজকে( মানব জাতিকে ধ্বংস করার জন্য) বন্ধন মুক্ত করে দেয়া হবে এবং তারা প্রত্যেক উচ্চভুমি থেকে দ্রুত ছুটে আসবে।”
——–সুরা আম্বিয়া—৯৬ ।

পারমামবিক বোমা বিস্ফোরনের প্রচন্ড ধোঁয়ায় পৃথিবী আচ্ছন্ন হয়ে মানুষের মৃত্যু যন্ত্রনা ভোগ করার বিষয়ে সুরা দুখানের ১০ এবং ১১ নং আয়াতে আল্লাহ বলেনঃ—

” অতএব, আপনি সেই দিনের অপেক্ষা করুন, যখন প্রচন্ড ধোঁয়ায় আকাশ ঢেকে অন্ধকার হয়ে যাবে। এটা মানব জাতিকে ঘিরে ফেলবে এবং (মৃত্যু) যন্ত্রনার শাস্তিতে নিপতিত করবে।”আসন্ন

মানব জাতির ইতিহাসে আসন্ন মালহামা থেকে বেঁচে
থাকার জন্য— আসুন ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে সকল মানুষের সামাজিক শান্তি ও নিরাপত্তা বিধানের
জন্য আমরা মু’মিন হয়ে নিজে বাঁচি এবং বিশ্ববাসীকে বাঁচাই । এজন্য সবার আগে প্রয়োজন আল্লাহর হুকুমে’র আনুগত্য এবং আখেরী নবীর সুন্নতের (পাঁচ দফা Methodology ) অনুসরণ ।

Leave a Reply