You are currently viewing ক্রুসেডের ইতিহাস ঘাটলে আমরা দেখতে পাই যে খ্রিস্টানরা মুসলিমদের পরাজিত এবং তাদের মধ্যে বিভেদ তৈরী করতে ২টা পলিসি বেশ ঢালাও করে ব্যবহার করেছিলো।

ক্রুসেডের ইতিহাস ঘাটলে আমরা দেখতে পাই যে খ্রিস্টানরা মুসলিমদের পরাজিত এবং তাদের মধ্যে বিভেদ তৈরী করতে ২টা পলিসি বেশ ঢালাও করে ব্যবহার করেছিলো।

ক্রুসেডের ইতিহাস ঘাটলে আমরা দেখতে পাই যে খ্রিস্টানরা মুসলিমদের পরাজিত এবং তাদের মধ্যে বিভেদ তৈরী করতে ২টা পলিসি বেশ ঢালাও করে ব্যবহার করেছিলো।

১.বেগানা,নগ্ন নারী।
২.বিলাসিতা,ক্ষমতার লোভ।

খ্রিস্টান নারীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে মুসলিম রাজাদের কাছে নানা বাহানায় পাঠানো হতো।সেসকল নারীরা তাদের রূপের মায়ায় পথিত হতো দুর্বল আখলাক বিশিষ্ট রাজাদের।তারা সেসকল যুবতিদের দাসে রুপান্তরিত হতো।এভাবেই ক্রুস পুজারীরা মুসলিমদের সাথে প্রতারণার মাধ্যমে যুদ্ধ করতো।আবার অনেক শাসক কে ক্ষমতার এবং বিলাসিতার লোভে ফেলে নিজ ভাইদের সাথে মুনাফিকী করাতো খৃষ্টরা।

বর্তমানেও সেই একই পলিসি নিয়ে চলছে ইহুদী এবং নাসারা গোষ্ঠি।এখন তারা আগের চেয়ে সফল হয়েছে।নারীর নগ্নতা ছড়িয়ে দিয়েছে মুসলিম যুব সমাজে।যার কারনে ধ্বংস হয়েছে যুব সমাজ।ধর্মের নাম শুনলে তাদের গাঁ চুলকায়।মনে হয় তাদের এ বলে কোনো অপরাধ হয়েছে।নিজের হাতে তারা শেষ করছে তাদের তেজ দিপ্ত রক্তকে।তারা ভুলে গেছে সালাহউদ্দীন আঁইউবীর মতো বীরদের,আলি সুফিয়ান এর মতো তীক্ষ্ণ খুরোধার বুদ্ধি সম্পন্ন কমান্ডো গোয়েন্দাদের।আর বর্তমানের অাধিকংশ মুসলিম শাসকরাও তৎকালীন মুনাফিক শাসক চক্রের সাথে অনেকাংশে মিলে যায়।সৌদি আর আমিরাত এর কথা আমরা সবাই জানি।

ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে মুসলিম ভাইদের পিঠ পিছনে ছুরির আঘাত হেনেছে।অনেক ধর্মপ্রাণ আবেগী মুসলিমগণ এসকল দেশসূমহকে বুকে স্থান দিয়ে রেখেছে।আফসোস!!
উম্মাহ এর এই ক্রান্তি লগ্নে আমাদের মুসলিম যুব সমাজকে জেগে উঠতে হবে।লাগবে সালাউদ্দীন আঁয়ুবীর মতো বীর কে।

আমরা অপেক্ষায় আছি…সেই প্রতিক্ষিত নেতা বা ইমামের (মাহদী) জন্য।তিনি আসবেন আর সকল অপশক্তি কে ধুলায় মিশিয়ে দিবেন।আল্লাহ তা’আলা যদি চান তো আমরাও তার সাথে কাফেলা বদ্ধ হতে পারবো।লিল্লাহে তাকবীর। আল্লাহু আকবর।

Leave a Reply