You are currently viewing দাজ্জালেরবর্তমান ও আগমনের স্থান ও ইমামমাহদি (আঃ) এর ফৌজের অবস্থান:- গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

দাজ্জালেরবর্তমান ও আগমনের স্থান ও ইমামমাহদি (আঃ) এর ফৌজের অবস্থান:- গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

দাজ্জালেরবর্তমান ও আগমনের স্থান ও ইমামমাহদি (আঃ) এর ফৌজের অবস্থান:- গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

◾আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) বলেন রাসুল (সঃ) আমাদের বলেছেন প্রাচ্যের খোরাশান থেকে দাজ্জাল বাহির হবে।
দাজ্জাল সিরিয়া ও ইরাকের মধ্যবর্তী অঞ্চল থেকে বের হবে ও ডানে বামে বিপর্যয় সৃষ্টি করবে।
সহিহ মুসলিম-৭১৬০

(সহিহ তিরমিজি ২২৩৭,ইবনু মাজা ৪০৭২)
তামিম দারি (রাঃ) এর হাদিসে হাবিবে খোদা ও খোদায়ে রাসুল (সঃ) বলেছেন শোন দাজ্জাল পুর্বদিকে আছে ও সিরিয়/শামের সাগরে আছে অথবা আরব সাগরে
(হাদিস সহিহ মুসলিম)

◾হযরত সাওবান (রাঃ) বর্ননা করেন যে হাবিবে রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেন যখন তুমি খোরাশান থেকে কালো ফৌজ আসতে দেখবে তখন তাদের অভ্যর্থনা জানাবে কেননা তাহার মধ্যে আল্লাহর খলিফা ইমাম মাহাদি থাকবেন।

(মিশকাত ৫১০৫…আহমদ,বায়হাকি)

খোরাশান স্থানটি সিরিয়া ও ইরাকের একটি মধ্যবর্তী স্থান।
আবদুল্লাহ ইবনে বুসর (রাঃ) হতে বর্নিত বিশ্বযুদ্ধ ও মদীনা শহরটির বিজয়ের মধ্যে ছয় বছরের ব্যাবধান হবে।সপ্তম বছরে দাজ্জাল বের হবে।আবু দাউদ (রহঃ) বলেছেন হাদিসটি অধিক সহিহ
(মিশকাত শরীফ ৫০৭০)

খোরাশান এর স্থান।

মূলত রাসুল (সাঃ) এর যুগে বৃহত্তর খোরাসান বলতে এর সীমানা নিম্ন লিখিত ভূখণ্ডের সমষ্টিকে বুঝায়, যার মূল কেন্দ্র হচ্ছে বর্তমান আফগানিস্তান। বিস্তৃতি নিম্নরূপঃ

“উত্তর-পশ্চিম আফগানিস্তান (হেরাত, বালখ, কাবুল, গাজনি, কান্দাহার দিয়ে বিস্তৃত), উত্তর ও দক্ষিন-পূর্ব উজবেকিস্তান (সামারকান্দ, বুখারা, সেহরিসাবজ, আমু নদী ও সীর নদীর মধ্যাঞ্চল দিয়ে বিস্তৃত), উত্তর-পূর্ব ইরান (নিশাপুর, তুশ, মাসহাদ, গুরগান, দামাঘান দিয়ে বিস্তৃত), দক্ষিন তুর্কমেনিস্তান (মেরি প্রদেশ – মার্ভ, সানজান), দক্ষিন কাজিকিস্তান, উত্তর ও পশ্চিম পাকিস্তান (মালাকান্দ, সোয়াত, দীর ও চিত্রাল), উত্তর পশ্চিম তাজিকিস্তান (সুগ্ধ প্রদেশের খোজান্দ, পাঞ্জাকেন্ত দিয়ে বিস্তৃত)”।

This Post Has One Comment

  1. আলহামদুলিল্লাহ

    💝💝💝💝💝💝💝

Leave a Reply