আবু আব্দুর রব তাবী রহঃ থেকে বর্ননা করেন, তিনি এরশাদ করেন, যখন তুমি শামে আকাশচুম্বি ভবন নির্মান হতে দেখবে এবং সেখানে এমন ধরনের গাছ লাগানো হবে, যা হযরত নূহ আঃ এর যুগেও লাগানো হয়নি তাহলে বুঝতে হবে তোমাদের প্রতি ফিৎনা ধেয়ে আসছে। ( নুয়াম বিন হাম্মাদ )
এখন দেখুন শাম দেশ লেবানন ইরান ফিলিস্তিন সিরিয়া আকাশ চুম্বী অত্তলিকা । বিশেষ করে আরব দেশের কথা আরাকটি হাদিসে এসেছে , যে বকরির রাখালেরা আকাশ চুম্বী অত্তলিকা নির্মাণ করবে ।
যা এখন কাতার কুয়েত আরবে দেখা যাচ্ছে বুরজ খলিফা , কিংডম টাওয়ার , ক্লক টাওয়ার
.
আর ফিলিস্তিন বাইতুল মুকাদ্দেসে আস পাশে এরিয়া গারকাদ গাছ লাগানো হচ্ছে । যা আগে নুহ (আঃ) যুগেও ছিল না হাদিস অনুজায়ি ।
কেন ইহুদীরা গারকাদ বৃক্ষ রোপণ করছে, কেননা,
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসুল (সা:) বলেছেন, “মুসলমানরা ইহুদীদের সাথে যুদ্ধ না করা পর্যন্ত কিয়ামত সংঘটিত হবে না। মুসলমানরা ইহুদীদের হত্যা করবে। এমনকি ইহুদীরা পাথর ও গাছের আড়ালে লুকাবে। তখন পাথর ও গাছ বলবে, হে আল্লাহর বান্দা, এই যে আমার পেছনে এক ইহুদি লুকিয়ে আছে; তুমি এসে ওকে হত্যা করো। তবে ‘গারকাদ’ বলবে না। কেননা, সেটি ইহুদীদের গাছ।” (সুনানে মুসলিম, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ২২৩৯)
পাথর ও বৃক্ষকুলের বাক্যালাপ – কেয়ামত ঘনিয়ে আসার অন্যতম নিদর্শন। তবে
গারকাদ বৃক্ষ -ইহুদীদের রোপিত হওয়ায় কোন কথা বলবে না। কেননা ইহা ইহুদীদের গাছ
যা ইয়াহুদিদের প্রান বাঁচানর গাছ ইমাম মাহেদি আর ইসা (আ:) সময় তাদের সাথে মুসলিমদের যুদ্ধ হবে ওরা এই গাছের পিছনে লুকাবে ।
ইয়াহুদিদের বাচতে ফিলিস্তিন আশ পাশের বড় এলাকা জুড়ে গারকাদ বৃক্ষ রোপণ করা হয়েছে। কারন তারা হাদিস কুরান নিয়ে অনেক গবেশনা করে। তারা জানে এটা তাদের আশ্রয় স্থল কিন্তু মুসলিমরা কি করবে জানে ইয়াহুদিরা এই বৃক্ষের ভিতর লুকাবেতাই খুজে এন্দের হত্যা করবে।
ইহুদীদের বিরুদ্ধে মহান আল্লাহ জড় পদার্থগুলোকেও বাকশক্তি দান করবেন। তারাও ইহুদীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিবে। ইসরাইল যখন গোলান পর্বতমালায় দখল প্রতিষ্ঠা করেছে, তখন থেকেই তারা ওখানে ‘গারকাদ’ বৃক্ষ লাগাতে শুরু করেছে। এছাড়াও তারা স্থানে স্থানে এই গাছটি রোপণ করছে।
এই হাদিসের ভবিষ্যত বানী ও ইহুদীদের গারকাদ বৃক্ষ রোপন থেকে প্রতিয়মান হয় যে, অভিশপ্ত ইহুদী জাতীর পতন অতিনিকটে