You are currently viewing মহা সুসংবাদের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে। পর্বঃ০৬

মহা সুসংবাদের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে। পর্বঃ০৬

আবদুল্লাহ ইবনে হারিস (রদ্বিঃ) থেকে বর্ণিত, রসূল (সঃ) বলেছেন, “পূর্বদিক (খোরাসান) থেকে কিছু লোক বের হয়ে আসবে, যারা ইমাম মাহদির খিলাফত প্রতিষ্ঠায় সাহায্য করবে এবং খিলাফত প্রতিষ্ঠা সহজ করে দিবে”। [সুনানে ইবনে মাজা, খণ্ড ৩, হাদিস নং ৪০৮৮]অলরেডি তাহারা বিজয় লাব করেছে।

অপর বর্ণনায়, হযরত ছওবান (রদ্বিঃ) থেকে বর্ণিত, আল্লাহ্ রসূল (সঃ) বলেছেন,“যখন তোমরা দেখবে, কালো পতাকাগুলো খোরাসানের দিক থেকে এসেছে, তখন তাদের সাথে যুক্ত হয়ে যেও। কেননা, তাদেরই মাঝে আল্লাহর খলীফা মাহদি থাকবে”।[মুসনাদে আহমাদ, মিশকাত]

ইতিমধ্যে আপনা দেখেছেন ১৫ আগস্ট ২০২১ খোরাসানের বাহিনীর কাছে ক্রুসেডার আমেরিকা আত্মসমর্পণ করেছে।
এখন তা লি বা ন মু জাহিদগন চুড়ান্ত বিজয়ের দ্বার প্রান্তে।

মাসীহ আদ দাজ্জালের আগমন হলে এক যুবক দাজ্জালের কাছে যাবে এবং দাজ্জাল তাকে হত্যা করতে পারবে না অতঃপর নিক্ষেপ করে জান্নাতে। যা দেখাতে মনে হবে জাহান্নাম [মুসলিম-৭০১৯] এটি অনেক হাদিস অনেকই জানেন, তাই বিস্তারিত উল্লেখ করছিনা ।
গত ২০০৮ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারী প্যালেস্টাইনের টিভি চ্যানেল আল আকসা (Al Aqsa TV) তে সেখানকার একজন আলেম, তিনি ঈসা বাদওয়ান এক সাক্ষাতকারে বিস্ময়কর একটি তথ্য দেন।
[ https://youtu.be/2n-OFAooL-s ]
শিশুটিকে হাসপাতাল থেকে গাড়িতে উঠানোর পর, সবইকে সালাম দেয়, এবং বলেন আমিই সেই শিশু যাকে দাজ্জাল হত্যা করবে, আমার পরে সে কাউকে কোন ক্ষতি করতে পারবে না।সব থেকে উদ্বিন্নেরর বিষয় হল যে,২০০৮ সালে এই খবরটি জানাজানি হওয়ার পর ২০০৯ সালের মধ্যে ইসরাইল রাসায়নিক গ্যাস ও বোমা মের ১৪০০+ শিশুকে হত্যা করে এবং ৪০০০+ শিশু আহত হয়।
যদি ২০০৪ সালে জন্ম গ্রহণকারী এই বাচ্চা যদি সেই সে যুবক হয়ে থাকেন। তাহলে হাদিসের বর্ণনা মতে, ২০-২৫ বছর সম্পন্ন হলে (তথা পূর্ণ যুবক) দাজ্জাল তাকে নিক্ষেপ করবে।

তো তার বয়স ২০২১ সালে ১৭। আর দাজ্জাল আসবে ইমাম মাহদীর ৭ম বছরে। ২০২৭ সালে ছেলেটির ২৪ বছর হবে।এটি মূলত হাদিসের আলোকে, বাস্তবতার নিরিখে বিশ্লষণ। সঠিক ও সুনির্দিষ্ট “ইলম” এবং গয়িবের জ্ঞান কেবল আল্লাহ্র কাছেই।

তবে এটুকু মনে রাখতে হবে সময় বেশি নেই, হয়তো ২০২৪/২০২৮ আর নয়তো কিছু এদিক সেদিক হতে পারে।
যাইহোক মাহদীর কাফেলায় অন্তর্ভুক্ত হতে চাইলে আমাদেরকে অবশ্যই প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে
এবং তিনি এসে যে মানহাজ অনুযায়ী কর্মসূচি গ্রহণ করবেন আমাদেরকে পূর্বে থেকেই সেই মানহাজ ফলো করতে হবে।

সকল প্রকার তন্ত্র মন্ত্র, শির্ক-বিদাত, গোনাহ পরিত্যাগ করতে হবে। আল্লাহ্র নিকট অন্তস্তল থেকে দোয়া করতে হবে যেন নাবী মুহাম্মদের [সঃ] বংশধর মুহাম্মদ বিন আব্দুল্লাহ আল কুরাইশী তথা ইমাম মাহদীর সহযোগী হিসেবে যেন আল্লাহ্ আমাদেরকে কবুল করেন।(আমিন)

শেয়ার অথবা কপি করে অন্য ভাইকে। জানার সুযোগ করে দিতে পারেন।

Leave a Reply