You are currently viewing আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ,শুধুই প্রেসিডেন্ট নাকি দাজ্জালের প্রেরিত দূত!!

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ,শুধুই প্রেসিডেন্ট নাকি দাজ্জালের প্রেরিত দূত!!

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ,শুধুই প্রেসিডেন্ট নাকি দাজ্জালের প্রেরিত দূত!!

প্রিয় পাঠক পূর্বের অনেকগুলো লিখায় আপনাদেরকে জানিয়েছিলাম,আমেরিকা বিশেষ একটি গুপ্ত সংগঠন নিয়ন্ত্রণ করে!!তাদের ইচ্ছায় হয় আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন।জয়-পরাজয় সবকিছুই হয় তাদের ইশারায়।এ পর্যন্ত দুই একজন ছাড়া বাকি সব প্রেসিডেন্ট ছিলেন ওই বিশেষ লোকগুলোর গোলাম এবং তার কেন্দ্রবিন্দু রয়েছে পর্দার আড়ালে একজন বিশেষ ব্যক্তি ।তাকে ঘিরেই চলে তাদের শয়তানি কর্মকাণ্ড।দু-একজন অবশ্য তাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়।এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি।

আমেরিকার প্রেসিডেন্টদের মধ্যে অন্যতম এই প্রেসিডেন্ট এই অমীমাংসিত বিষয়গুলোর বিশ্ববাসীর কাছে জানিয়ে দিতে চেয়েছেন।এবং তার চওড়া খেসারত তাকে দিতে হয়েছে। আততায়ীর হাতে নির্মমভাবে খুন হন এই প্রেসিডেন্ট।একজন প্রেসিডেন্ট খুন হয়ে গেছে অথচ যার ন্যূনতম তদন্ত করেনি আমেরিকা। সে বিষয় পরে কোন একদিন বলবো!! সর্বশেষ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার অশ্রু ভেজা চোখের জল জ্ঞানীদের জন্য অনেক কিছুই ইঙ্গিত বহন করে।

আমেরিকার প্রেসিডেন্টদের মধ্যে এ বিশেষ বাহিনীর সবচেয়ে বিশ্বস্ত দূত এবং গোলাম ছিলেন জর্জ ডব্লিউ বুশ।আজ আমি তাকে নিয়ে কয়েকটি কথা বলবো। সাবেক এই প্রেসিডেন্ট ইরাক হামলার পূর্বে বলেছিল -“এই যু(দ্ধ র পর আমাদের মাছীহ এর আগমন ঘটবে।”এই ঘোষণার পর বুশ ইসরা য়েল সফরে আসেন। “মস্ক টাইমস” রিপোর্ট অনুযায়ী সফরকালীন এক বৈঠকে, যেখানে সাবেক ফিলিস্তিনী প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস এবং হামাসের লিডার উপস্থিত ছিলেন) মাহমূদ আব্বাসের বলেছিলেন বুশ দাবি করে:-

** আমার এই আগ্রসনের জন্য আমার প্রভুর কাছ থেকে আমি শক্তি অর্জন করেছি।

**আমার প্রভু আমাকে আদেশ করেছেন যে- সত্তের ঝান্ডাবাহী দের উপর আক্র মণ করো,তাই আমি আগ্রাসন চালাচ্ছি।প্রভু এটাও আদেশ করেছে যে-সাদ্দাম হোসেনের উপর আক্র মণ করো তাই তার উপরও আগ্রাসন চালিয়েছি। এখন আমার মনোযোগ হচ্ছে-মধ্যপ্রাচ্য ইস্যুটির স্থায়ী সমাধান করা। যদি তোমরা ( ই হু দী রা) আমাকে সাহায্য কর তাহলে আমি আগ্রাসন চালাব, অন্যথায় সামনের নির্বাচনের দিকে মনোযোগ দিব।

বুশের বিগত দিনের এই বিবৃতি ইমানদারের চোখ খুলে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট বলে আমি মনে করি। বুশ তার অধিকাংশ বক্তব্যে “নবি” হওয়ার বিষয়টি তুলে ধরে। সে প্রায়ই বলতো”I am messenger of god”অর্থাৎ আমি প্রভুর প্রেরীত নবি। বুশের প্রভু হয়ত দাজ্জাল অথবা শয়তান, যে নিয়োমিত ভাবে তাকে হিদায়েত দিয়ে থাকে। আল কোরানে বলা আছে -“নিশ্চয় ইবলিশ-শয়তানেরা তাদের মানুষ বন্ধুদের কে আদেশ করে থাকে” সুতরাং বুশ হচ্ছে এই দুনিয়ার সবচেয়ে বড় মিথ্যুক।এবং এ বিষয় আরও সার্টিফাই করে!!

উক্ত ওই বিশেষ দলের অনুসারীরা মনে করে আল্লাহ শয়তানকে জান্নাত থেকে বের করে দিয়ে তার প্রতি জুলুম করেছে।সেজন্য যত বেশি দুনিয়ায় খারাপ কাজ করা যাবে শয়তান শক্তিশালী হবে।এবং একদিন শয়তান আল্লাহকে হারিয়ে দিবে নাউজুবিল্লাহ। উক্ত বিষয় লক্ষ্য করলে দেখা যায় শয়তান এবং দাজ্জাল একই সূত্রে গাঁথা।

“ফ্রিথড টুড” এর ম্যানেজারের দাবি,-” বুশ একটি ধর্মিও দৃষ্টিভঙ্গিতে কাজ করে যাচ্ছে।”সমালোচক গন যখন একথা বলে বুশের উপর তীর নিক্ষেপ করতে থাকে যে,-আপনি এ যুদ্ধে র মাঝে প্রভুকে কেন নিয়ে আসছেন? তখন বুশ উত্তর দেয়(God is not neutral in this war on terr ০ri সm” অর্থাৎ- “সন্ত্রা স বা দের এই যু দ্ধে আমার প্রভু নিরপেক্ষ নয়।ডিয়োট ফার্ম” স্বীয় গ্রন্থ The right man এ উল্লেখ করেন বুশ সম্প্রতিক যুদ্ধকে ক্রুসেড যু দ্ধে”রুপান্তরিত করেছে”বুশের এই মানসিকতা নয় এগারোর পর থেকে নয়, বরং প্রথম থেকেই সে এক জন ধর্মীয় উন্মাদ ।যখন সে টেকসাসের গভর্নর ছিল, তখন সে বলে ছিল “যদি আমি তকদিরে বিশ্বাস না করতাম তাহলে আমি আজ গভর্নর হতে পারতাম না”

বুশের এই ইন্টারভিউ থেকে বোঝা যায় সে দাজ্জালী মিশন এর উপর ক্ষমতায় এসেছে। এবং সে নির্দিষ্ট অই গুপ্ত বাহিনীর আদেশ ব্যতীত কিছুই করেনি এবং গোটা আমেরিকার ভবিষ্যৎ ওই বিশেষ বাহিনীর হাতে রক্ষিত!!আরো ক্লিয়ার হওয়ার জন্য ডোনাল্ড ট্রাম্প এর কিছুদিন আগে করা টুইট যথেষ্ট। সো কি বলা যায়? ওরা কিন্তু দাজ্জালকে সবার সামনে আনতে উঠে-পড়ে লেগেছে।

আমরা অপেক্ষায় আছি আমাদের নেতা মাহদী ও ঈসা আলাই সালামের।

Leave a Reply