You are currently viewing কেয়ামতের কিছু আলামত অবিশ্বাস্যভাবে ঘটে গেছে /আর না হয় খুব নিকটে সময়ে  অবস্থান করছে।

কেয়ামতের কিছু আলামত অবিশ্বাস্যভাবে ঘটে গেছে /আর না হয় খুব নিকটে সময়ে অবস্থান করছে।

“ফোরাত নদী শুকিয়ে যাবে এবং ফোরাত তার বুকে স্বর্ণের পাহাড় তুলে ধরবে”
(নদীটি এখন পর্যন্ত ৯৪% শুকিয়ে গেছে)

“ইরাক-ইয়েমেন বিশ্ব থেকে ত্রান পাবে না
(খাদ্যের অভাবে কয়েকদিন আগেই ৮৫ হাজার শিশু মারা গেছে)

“লাজ-লজ্জা বলতে কিছু থাকবে না”
(আমাদের বর্তমান সময়টা অশ্লীলতায় একদম ভরপুর)

“অলি-গলিতে বাজার বসবে”
(এখন সব জায়গাতেই দেখা যায়)

“বড়দের প্রতি ছোটদের শ্রদ্ধাবোধ উঠে যাবে,ছোটদের প্রতি বড়দের স্নেহ উঠে যাবে”
(সমাজের চারপাশে লক্ষ্য করে দেখেন)

“খাদ্য থেকে স্বাদ উঠে যাবে”
(এখন খাবারে আর আগের মতো স্বাদ পাওয়া যায় না)

“মাদকদ্রব্যের ব্যবহার বেড়ে যাবে”
(এগুলো তো এখন রাস্তায় বের হলেই দেখা যায়)

“সময় খুব দ্রুত গতিতে চলে যাবে”
(বর্তমান সময়টার কথা বলা হয়েছে,একটু নিজেই অনুভব করে দেখেন সময় মাস,বছর কিভাবে চলে যাচ্ছে আমরা বুঝতেই পারি না)

“মসজিদগুলোকে সাজিয়ে আকর্ষণীয় করা হবে,অথচ নামাযী পাওয়া যাবে না”
(জুম্মার দিন ছাড়া তো, মুসল্লিদের পাওয়াই যায় না)

“মানুষ হারামকে হালাল বলে মনে করবে”
(এখন ১০০% এর মধ্যে ৮০% মানুষই হারাম ভক্ষণ করে সেটা জেনে হোক আর নে জেনেই হোক)

“গুম,হত্যা,অন্যায়,দুর্নীতি ব্যাপক প্রসারে বৃদ্ধি পাবে”
(নিজেরাই সমাজের অবস্থা দেখে নেন)

“জেরুজালেম সংকট দেখা দিবে”
(ইসরায়েল অধিকাংশ জায়গাই দখল করে নিয়েছে অন্যায়ভাবে)

“মুসলমানরা সব জায়গায় অত্যাচারীত হবে”
(উদাহরণঃ সিরিয়া,ফিলিস্তিন, মিয়ানমার, ইরাক)

আরো অনেক নিদর্শন আছে যেগুলো চাইলেই আপনাদের সামনে তুলে ধরতে পারি।হ্যাঁ, এটাই শেষ জামানা আর পৃথিবী কেয়ামতের নিকটবর্তী।’ইমাম মাহদীর’ আবির্ভাব সময়ের ব্যাপার মাত্র।
নাসা বিজ্ঞানীরা বলছে পৃথিবী আর বেশি গেলে ৬০-৭৫ বছর টিকে থাকবে।

এসব কথাগুলো আপনাদের কাছে বার বার তুলে ধরার পেছনে উদ্দেশ্যে হচ্ছে আমরা আজকে যেসকল কাজকর্ম করছি সেগুলোর জন্য আসন্ন দাজ্জালের ফেতনার যুগে আমাদের চরমভাবে ভুগতে হবে। আমরা সময় পাবো না নিজেকে প্রস্তুত করার। ভাই, আপনি আমি একদিন সবাই-ই তো ওই আল্লাহর কাছে ফিরে যাবো কি জবাব দিবেন তখন? এখনো সময় আছে নিজের ঈমানকে শক্ত করেন, কেয়ামতকে বহুবছর দূর ভাববেন না এক কঠিন যুদ্ধের প্রস্তুতি গ্রহণ করেন।😊
ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ চায় তো আমরা আল্লাহর একজন পয়গম্বর কে বিশ্বে পেতে যাচ্ছি তিনি হচ্ছেন “হযরত ঈসা (আঃ)”
নবী হিসেবে না,তিনি আসবেন বিশ্বনবী (সাঃ) এর খলিফা হিসেবে। “ইমাম মাহদী” আসার পর দাজ্জাল বের হবে।
তার পর-পরই “হযরত ঈসা (আঃ) নামবেন।❤

Leave a Reply