নিচের ছবিটিতে দেখুন একটি বাচ্চার মাথার ভেতরে একটি সাপের লেজ ঢুকে আছে। আর সাপের মুখটিকে একটি বিকৃতরূপ ভেসে আছে। এটির দ্বারা তারা মুলতো ইঙ্গিত দিচ্ছে যে তারা আমাদের সন্তানদেরকে মিডিয়ার দ্বারা ধংস করবে। দেখুন লক্ষ করে বাচ্চাটির মাথার খোলস একদম খালি,অর্থাৎ মাথার ভেতরে কিছু নেই। আপনি লক্ষ করে দেখতে পারবেন যে বিকৃতা চেহারাটি একটি টিভির ভেতরে। এটির দ্বারা তারা ইঙ্গিত করছে, টিভি, সিডি, কম্পিউটার, মোবাইল, ইত্যাদি।
একটু পরে দেখুন বাচ্চাটি মাটিতে পড়ে আছে আর তার পাশে, অনেকগুলি ড্রাগস, ইয়াবা পড়ে আছে। এটির দ্বারা তারা বুঝাতে চাচ্ছে যে তারা ভবিষৎ মুসলমান সন্তানদেরকে ড্রাগস ইয়াবা, মদ, হিরোইন, আফিম দ্বারা নেশাগ্রস্হ বানাবে। ঠিক আজকে তারা তাই করছে। আপনি আজকের সমাজের প্রায় স্কুল কলেজ ভার্সিটি পড়ুয়া ছেলে মেয়েদের খোজ নিয়ে দেখুন। তারা কোননা কোন ভাবে কোন নেশাতে গ্রস্হ হয়ে আছে। আর এগুলি তারা ফ্রি মাইন্ডে নিচ্ছে। স্কুল কলেজগুলিতে তারা সেক্স ফ্রি করে দিচ্ছে। কোন ছেলে তার গার্লফ্রেন্ড না থাকলে তাকে বোকা মনে করা হচ্ছে। কোন মেয়ে সেক্সে রাজি না হলে তাকে অানস্মার্ট বলা হচ্ছে।
আজকে কলেজ ভার্সিটি এমনকি ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষতরাও নেশাতে অভ্যস্হ হয়ে পড়ছে। শুধু কি তাই নেট, ইন্টারনেট, পর্নোগ্রাফি, নেকেড, আজ যুবকদের নিত্য দিনের সাথি হয়ে দাড়িয়েছে। আজকে যুবক যুবতীদের মোবাইলে শত শত নোংরা ভিডিও রমরমা করছে।শুধু কি তাই? ভার্সিটি পড়ুয়াদের নিত্যদিনের বিছানা হচ্ছে নাইট হোটেলগুলি। নেশাতে অভ্যস্হ প্রায় যুবক যুবতী। আর এগুলি করে আজকের সমাজের যুবক যুবতীদের মাথা জ্ঞানভিত্তি একবারেই শুন্যের কৌটায়। একজন ছেলে ১০ জন মেয়ের সামনে পেন্টের চেইন খু্লি দাড়িয়ে পেসাব করছে অথচ তার কাছে এটি অসভ্যতা মনে হচ্ছেনা। আর ভিডিওটিতে ঠিক এটিই ইঙ্গিত করেছে তারা যে,অচিরেই আমরা যুবক যুবতীদের জ্ঞনকে নষ্ট করে ফেলবো। আর তারা সেটা ২০১২ তেই ইঙ্গিত দিয়েছে সারা পৃথিবীকে।
যদিও আমাদের অল্পজ্ঞান তাদের কুচক্রী শয়তানী রহস্যগুলি ধরতে পারিনা
আল্লাহর কাছে এলেম চাই।
চলবে”’