You are currently viewing রাসুল সাঃ কে নিয়ে আদিবের ভাবনা।
সম্পূর্ণ ঔষধ ছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তির উপায় | How to Prevent constipation without Medicine | Medicalnews BD

রাসুল সাঃ কে নিয়ে আদিবের ভাবনা।

 

রাজ্যের কষ্ট মাথায় নিয়ে বসে আছি।চোখ দিয়ে মিটমিট করে পানি বের হচ্ছে।মন খারাপ গুলো যেন শতগুণ শক্তিশালী হয়ে মাথায় চেপে বসেছে।এটা এমন এক যন্ত্রণা,ভিতরে সব কিছু চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যাচ্ছে
কিন্তু কোন আওয়াজ বের হচ্ছে না।কাউকে বলতে পারছি না আমার খুব কষ্ট হচ্ছে। বলতে মন চাচ্ছে তোমরা কেন আমায় বুঝতে চাওনা।

দোয়া গুলো ও কবুল হতে দেরি হচ্ছে!মনের লুকানো কষ্ট গুলো কাউকে বলতে পারতেছি না!কথাটা ভাবতেই চোখ দিয়ে অনবরত পানি বেরিয়ে পড়ছে আমার।আসলেই তো!!আমাদের কষ্ট বুঝার,আমাদের কথা গুলো শুনার মতো,আর তা সমাধান করার মতো কি আদৌ কেউ আছে এখন ?কিছু কষ্ট থাকে যা আসলে কাউকে বলা যায়না!মাকে ও না বাবা কে ও না।তারা ও আপনাকে অনেক সময় বুঝে-না।এ কথা ভাবতেই ভিতরটা কেমন যেন হাহাকার করছে,এর ব্যাখ্যা হয়তো আমি দিয়ে শেষ করতে পারবো না!

এ যেন একরাশ শূন্যতা।পরিচিত মানুষ গুলোকে ও আজ অপরিচিত মনে হচ্ছে।মনে হচ্ছে এই শহরে বুঝি সত্যিই আমি খুব একা!আমার বুঝি সত্যিই কেউ নেই।যে আমাকে বুঝবে,একটু সান্তনা দিবে,একটু সাহস যোগাবে!কিন্তু এটা কতটা নির্মম বাস্তবতা হতে পারে ,আপনার কাছের মানুষ গুলো আপনাকে বুঝবে না।আমার ও হয়েছে সে সমস্যা।আমার সমস্যা সমাধান করার মতো দুনিয়ায় কেউ নেই!যাঁরা আছেন তারা সমস্যা সমাধান তো দূরে থাক।তারা নিজেরাই সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আমি অভিভাবকহীনতায় ভুগতেছি।রাসুলুল্লাহর সাঃ কথা মনে পড়েছে খুব। যদি আজ রাসুল থাকতেন তাহলে আমার এ দুর অবস্থা কখনোই হতো না।কথাটা ভাবতেই অযোর ধারায় চোখ দিয়ে বৃষ্টি নামতেছে।এ যেন এক অপূরণীয় শূন্যতা।চিতকার করে বলতে মন চাচ্ছে।ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ)কেন পেলামনা আপনাকে?আপনি নেই,দুনিয়ায় আমাদের কোন অভিভাবক ও নেই।আমাদের কোন অনুভূতির ও দাম নেই।আমরা হেরে যা-ই,সমাজ সংসারের কাছে।হেরে যা-ই উচ্চবিলাসিতার কাছে।আমরা বুঝি এতটাই হতভাগা।আপনাকে দেখলাম না,আপনাকে দেখলাম না!

মনে পড়ে গেলে আবু হুরায়রা রাঃ কথা।

আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকট এসে কাঁদছেন। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, হে আবু হুরায়রা তুমি কেন কাঁদছ? আবু হুরায়রা বললেন, আমার মা আমাকে মেরেছেন।

আপনার দরবার হতে বাড়ি যেতে আমার রাত হয়েছিল বিধায় আমার মা আমাকে দেরির কারণ জিজ্ঞেস করায় আমি আপনার কথা বললাম। আমার মা মুশরিকা তাই আপনার কথা শুনে মা রাগে আমাকে মারলেন আর বললেন, হয় আমার বাড়ি ছাড়বি আর না হয় মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর দরবার ছাড়বি।

আবু হুরায়রা বললেন হে আল্লাহর রাসুল আমি আপনার কাছে দোয়া চাইতে এসেছি , আমি জানি আপনি আল্লাহর নবী। আপনি যদি হাত উঠিয়ে আমার মায়ের জন্য দোয়া করতেন, যাতে আমার মাকে আল্লাহ হেদায়েত দান করেন।রাসূল সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সঙ্গে সঙ্গে হাত উঠিয়ে আল্লাহর দরবারে দোয়া করলেন, হে আল্লাহ! আপনি আবু হুরায়রার আম্মাকে হেদায়েত করে দেন।”

রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দোয়া করলেন আর আবু হুরায়রা বাড়ির দিকে দৌড়াচ্ছেন। পিছন থেকে কয়েকজন সাহাবা আবু হুরায়রার জামা টেনে ধরে এবং বলে হে আবু হুরায়রা! তুমি দৌড়াচ্ছ কেন?আবু হুরায়রা বললেন, ওহে সাহাবীগণ আমার জামা ছেড়ে দাও।আমাকে দৌড়াতে দাও। আমি দেখতে চাই যে, আমি আগে পৌঁছলাম নাকি আমার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দোয়া আগে পৌঁছে গেছে।

আবু হুরায়রা দরজায় আওয়াজ দিতেই ভিতর থেকে তার মা যখন দরজা খুললো, আবু হুরায়রা দেখলেন তার মার সাদা চুল বেয়ে বেয়ে পানি পড়ছে। এবং মা আমাকে বললেন, হে আবু হুরায়রা! তোমাকে মারার পর আমি বড় অনুতপ্ত হয়েছি, অনুশোচনা করেছি। এবং ভাবলাম আমার ছেলে তো কোনো খারাপ জায়গায় যায়নি। কেন তাকে মারলাম? বরং আমি তোমাকে মেরে লজ্জায় পড়েছি। হে আবু হুরায়রা! আমি গোসল করেছি। আমাকে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের দরবারে নিয়ে চল।আর তখনই আবু হুরায়রা তার মাকে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর দরবারে নিয়ে গেলেন। তার মা সেখানেই কালিমা পাঠ করে মুসলমান হয়ে গেলেন।

কথা গুলো ভাবতে ভাবতে কোথায় যেন হারিয়ে গেলাম।মন চাচ্ছে রাসুলের কাছে চলে যা-ই।আর গিয়ে বলি ইয়া রাসুলুল্লাহ সাঃ আমি আপনার অভাগা উম্মত।আমার জন্য একটু দোয়া করে দিন!যেমনটি করে দোয়া করেছিলেন আপনার সাহাবী আবু হুরায়রার জন্য। আর আপনি আল্লাহর নবী যদি আপনি আমার জন্য দোয়া করেন,এ দোয়া আল্লাহ অবশ্যই কবুল করবেন।,,,হটাৎ মাথার উপরে কারও হাতের স্পর্শ অনুভব করলাম।মাথা উঠিয়ে দেখলাম আদিপ ভাই আমার পাসে মাথায় হাত দিয়ে বসে আছে,,,

আমার চোখের পানি দেখে,যে কেউ বুঝার কথা,আমার ভিতরটা কতোটা ক্ষতবিক্ষত।আদিপ ভাই, হাতে গোনা কয়েকজন যাদের কাছে আসলে,কিছুটা হৃদয়ের প্রশান্তি খুঁজে পাওয়া যায়।উনি শীতল কন্ঠে বলে উঠলো সায়েম।

আমাদের সবার জীবনের কিছু পারসোনাল গল্প থাকে।কিছু কষ্ট থাকে,কিছু না পাওয়ার ব্যথা থাকে।কিছু অপূর্ণতা থাকে,কিছু অনুভূতি থাকে,কারও গল্প গুলো সুন্দর আবার কারো গল্প বেদনায় ভরপুর।আমি তোমাকে কখনোই জিগ্যেস করবো না তোমার কি হয়েছে।বা কিসে তোমার চোখের পানি বের করে নিয়ে এসেছে।আমি যতটুকু বুঝেছি অথবা শুনেছি ,তোমার সমস্যাটা নিশ্চয়ই গুরুতর!তবে একটা জিনিস কি জানো?

যেই রব বনের গহীনে পাখি টাকেও একা চেড়ে দেয় না,তুমি কিভাবে ভাবলে সেই রব তোমাকে একা ছেড়ে দিবে?ধৈর্য্য ধরো!!ইনশাআল্লাহ,,,,একদিন এই কান্নার প্রতিদান আল্লাহ নিজের হাতেই তোমাকে দিবেন।

আমাদের সবার আসলে, হৃদয় ভরা কষ্ট আছে।এ কষ্ট দিনে ফিরা প্রতিটি অন্তরের।এমন কিছু বিষয় আছে,আমরা যা কাউকে বলতে পারি না।খুব কষ্ট পাওয়ার পরে মন চায় কাউকে কষ্ট গুলো শেয়ার করি,কিন্তু সত্যিকার অর্থেই কাউকে বলা যায় না।আমাদের বাবা মা আছেন।কিন্তু তারপরেও আমরা যেন এতিম হয়ে আছি!এ এতিম অভিভাবকহীনতার এতিম।এই সমাজ সংসার, সমাজ ধর্মের কাছে আমরা জিম্মি হয়ে গেছি!আমাদের অনুভূতিগুলো শিকলে বন্দি হয়ে গেছে।আমরা বলি আল্লাহ আপনি চাঁড়া আমায় কেউ বুঝে-না!কিন্তু একটা বিষয় খেয়াল করছো, যদি আল্লাহ কাউকে বুঝতে পারে,তাকে আর কারো বুঝার সত্যিকার অর্থেই দরকার আছে কি?

জীবনের অসহায় মূহুর্তে একমাত্র স্বান্তনার বাণী কি জানো?আল্লাহ দেখছেন, আল্লাহ জানেন, দুনিয়ার কেউ না শুনুক আল্লাহ শুনছেন আমাকে ;আল্লাহ আছেন আমার সাথে”।কি ভাবছেন দোয়া করা ছেড়ে দিবে??এতো দোয়া করছো তবুও কবুল হচ্ছে না?!তোমার তো শুকরিয়া আদায় করা উচিৎ যে মহান রব তোমার ধৈর্য্যের পরীক্ষা নিচ্ছেন!আর ধৈর্য্যের ফল সবসময়ই সুন্দর হয়।

তার পরেও,আমাদের শূন্যতা থাকে।আমাদের দুনিয়ায় একজন অবিভাবকের বড্ড বেশি প্রয়োজন।রাসুল নেই,উনার সাহাবিদের সমান কেউ নাই!তার কাছাকাছি ও কেউ নেই!আমার মতো হয়তো তোমার ও মন বলছে।আহ যদি রাসুল থাকতেন,আমি গিয়ে উনাকে বলতাম ইয়া রাসুলুল্লাহ সাঃ আপনি আমার জন্য দোয়া করুন,যেমন করে দোয়া করেছিলেন,আবু হুরাইরার রাঃ মায়ের জন্য।আপনি আমার জন্য দোয়া করুন আল্লাহ যেন আমার অস্থিরতা গুলো দুর করে দেন।আমাকে এমন এক ঈমান দান করেন!যে ঈমান শত জুলুমের পরে ও ভেঙ্গে পড়বেনা।ইয়া রাসুল আল্লাহ আপনি আমার জন্য দোয়া করুন,আল্লাহ যেন আমাকে বিপদের সর্বোচ্চ সীমায় সবরের নেয়ামত দান করেন।বলতাম ইয়া রাসুলুল্লাহ সাঃ এই সমাজ সংসারের মানুষগুলো আমাদের অনুভূতিগুলোকে হত্যা করতেছে,আমি আপনার কাছে সাহায্য চাইতে এসেছি।আপনি আমাকে সাহায্য করুন।যদি আজ রাসুল থাকতেন তাহলে সত্যিই আমাদের এ যন্ত্রণা গুলো ভোগ করতে হতো না। সত্যি হতোনা।

ইমোশনাল শর্ট ফিল্মটি দেখতে পারেন।

এখন তোমার কাছে মনে হতে পারে রাসুলের সাঃ সাথে আমি কিভাবে কথা বলবো!আমরা এতোটাই হতভাগা যে উনাকে দেখিনি!হ্যাঁ এটা সত্যি আমি তুমি আমরা উনাকে দেখিনি।আমরা হয়তো উনাকে দুচোখ দিয়ে দেখিনি।কিন্তু উনার দেখানো পথ তো দেখেছি। তুমি কি জানো তুমি চাইলে উনার কাছে তোমার কষ্ট গুলো বলতে পারো?

আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম কিন্তু কিভাবে ভাই।

হাঁ যোগাযোগ করা যায়।তুমি চাইলে তোমার অনুভূতি গুলো রাসুল কে বলতে পারো!উনাকে কেমন অনুভব করো জানাতে পারো।উনার শূন্যতা কেমন ফিল করো তা জানাতে পারো।আর তা ছোট একটা কাজের মাধ্যমে হাদিস সরিপে আমাদের রাসুল সাঃ বলেন,,

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমাদের দিনগুলোর মধ্যে সর্বোত্তম দিন হচ্ছে জুমুআর দিন। সুতরাং এই দিনে তোমরা আমার উপর বেশি করে দরুদ পড়ো। কেননা, তোমাদের দরুদ আমার কাছে উপস্থাপন করা হয়।” [আবু দাউদ: ১০৪৭, নাসায়ি: ১৩৭৪, হাদিসটির সনদ সহিহ]

অন্য হাদিসে বলেন,

রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দরুদ পাঠ করে, আমি তার জন্য ১০ বার দরুদ পাঠ করি (দু‘আ করি)।’’ [তাবারানি: ২৬৯২, মাজমাউয যাওয়াইদ: ১০/১৬৩, (বর্ণনাকারীগণ নির্ভরযোগ্য)]

তাঁর মানে রাসুলুল্লাহর দোয়া পাওয়া সম্ভব।এটা তো মোটামুটি ক্লিয়ার!তোমার মন খারাপের দিন গুলোকে জায়নামাজ নিয়ে বসে যাও!দুরুদ শরিফ পাট করো তার পর,,,গুনগুন করে বলো,

ইয়া রাসুলুল্লাহ, আমাদের কোন অবিভাক নেই।আমাদের বাবা-মা থাকার পরে ও আমরা এতিমের মত শূন্যতা অনুভব করি।আমাদের কেউ বুঝতে চায়না,আমরা হেরে যাই সমাজ সংসারের কাছে!উচ্চ বিলাসিতার কাছে।আমরা হেরে যাই সমাজ ধর্মের কাছে।এখন ওরা আমাদের বলে সমাজ কি বলবে?অথচ বলা উচিত ধর্ম কি বলবে।ইয়া রাসুলুল্লাহ সাঃ আমাদের সমস্যা গুলো তো এমন যা আল্লাহ ছাড়া কাউকেই বলা যায় না। কাউকেই না। গর্ভধারিনী মা কে না, বাবা কে না, কেউ আমাদের বুঝতে চায়না!

আপনি আপনার এই অভাগা উম্মতের জন্য একটু দোয়া করে দিন।যেন আল্লাহ আমার সর্বোত্তম অভিভাবক হয়ে যায়।আমার উপর সন্তুষ্ট থাকে।এবং উনার রহমতের বান্দা হিসেবে আমাকে কবুল করে নেয়। ইয়া রাসুলুল্লাহ খুব শূন্যতা অনুভব করি আপনার।ভালোবাসি আপনাকে ইয়া রাসুল আল্লাহ।

শায়েখ নাবুলুসী (হাফি)বলেন
আমি একজন ব্যক্তিকে চিনি যে জু’মার দিন নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর ১০০০বার দুরুদ পাঠ করে এবং বহু বছর ধরে সে এমন করছে যা কখনও বাদ দেয়নি। একদা আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম, তুমি এত দুরুদ পাঠ করে কি ফায়েদা পেয়েছ ?

তার জবাব,”আল্লাহর কসম! আমি নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর দুরুদ পাঠ করে আল্লাহর কাছে হাজত পূরণের জন্য প্রার্থনা করি, দিনের সূর্য অস্ত হওয়ার আগেই আল্লাহর রহমতে আমার উদ্দেশ্য পূরণ হতে শুরু করে”

সায়েম তুমি কি জানো দোয়া এমন এক মাধ্যম

দো’আ অসম্ভবকে সম্ভব করার হাতিয়ার।
আল্লাহ তায়ালা বলেন.. ‘আমাকে ডাক আমি তোমার ডাকে সাড়া দেব’। [সূরা মু’মিন:৬০]

যেখানে মহান রাব্বুল আলা’মীন শয়তানের দো’আ ফিরিয়ে দেন নি সেখানে আপনার আমার দো’আ কিভাবে ফিরিয়ে দেবেন তিনি!আল্লাহর কাছে দো’আ করা মানেই আপনি/আমি লাভবান। এতে আপনার দো’আ কবুল হোক কিংবা না হোক! কারণ, আল্লাহ সবাইকে উনার কাছে চাওয়ার তৌফিক দেন।

তাই দোয়া করতে থাকো। আল্লাহ তোমাকে সর্বোত্তম দিতে সক্ষম তাই দোয়া করতে কম কিছু চাইবে না।অপেক্ষার শেষটা একদিন সুন্দর হবে, ক্লান্ত হৃদয়টাও প্রশান্ত হবে।প্রার্থনার আওয়াজ গুলোও একদিন কবুল হবে। ইনশাআল্লাহ।

নামাজের সময় হয়ে গেছে! চলো আল্লাহর সাথে কিছুক্ষণ কথা বলে আসা যাক,,,,,,

গল্প আমার বন্ধু আদিপ
সাইদুল ইসলাম সজীব
২৮/০২/২০২৩

পুরো লিখা খুব শীঘ্রই শর্ট ফিল্ম আকারে আসতেছে ইনশাআল্লাহ। দোয়া চাচ্ছি ভাইয়েরা হৃদয়ের কথা অনেক বেশি😪

Leave a Reply