You are currently viewing ২০২৩ সাল কেন এতো গুরুত্বপূর্ণ ! কেন আলচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রূপান্তরিত হলো এ বছরটি !

২০২৩ সাল কেন এতো গুরুত্বপূর্ণ ! কেন আলচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রূপান্তরিত হলো এ বছরটি !

প্রিয় পাঠক ২০২৩ সাল কেন এতো গুরুত্বপূর্ণ ! কেন আলচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রূপান্তরিত হলো এ বছরটি !বিশ্বনেতারা পর্যন্ত এ নিয়ে কথা বলতেছে।সবচেয়ে বেশি যে কথাটি আসতেছে সেটা হচ্ছে দুর্ভিক্ষ!প্রিয় পাঠক আসন্ন দুর্ভিক্ষ নিয়ে আমি আমার গবেষণা আপনাদেরকে গত পর্বে জানিয়েছিলাম।আজ আমি আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে কথা বলবো। যার সাথে ২০২৩ সালের কানেকশন রয়েছে।আমি ২০১৯ সালে শেষ জামানার হাদিস থেকে গবেষণা করে আপনাদের জানিয়েছিলাম ২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী বিশাল চেঞ্জ আসতে পারে ।উক্ত পোস্টের লিংক কমেন্ট বক্সে দেয়া আছে চাইলে পড়তে পারেন।নিশ্চয়ই আল্লাহ ছাড়া গায়েবের খবর কেউ জানেন না।

আমি নির্দিষ্ট করে বলতে পারবোনা ২০২৩ সালে দুর্ভিক্ষ হবে বা মেচাকার সৃষ্টি হবে।তবে এ কথা বলা যায় ২০২৩ সাল এবং এর পরের কয়েকটি বছর অনেক ফিতনা ও বিপর্যয়ের বছর কাটতে পারে!আল্লাহ ভালো জানেন!বিশেষ করে ফোরাত নদী, সিরিয়ার ফিৎনা, ও কাস্মীর কেন্দ্রিক পরিস্থিতি পুরোই পাল্টে দিবে বিশ্ব পরিস্থিতি। তার উপর তো রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ আছেই!সাথে সৃষ্টি হবে চরম খাদ্য সংকট।আল্লাহ আমাদের আপনি ক্ষমা করুন।আসুন আলচনার গভীরে যাওয়া যাক।

অনেক গুলো হাদিস থেকে প্রমাণিত! শাম তথা সিরিয়ার যুদ্ধ দীর্ঘ ১২ প্রায় শেষ ।সেটা যদি আরও ১ বছর চলে তবে ইনশাআল্লাহ ফোরাতে বিপর্যয় প্রকাশ পাওয়ার সম্ভাবনা আছে ।আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন।
২০১১+১৩=২০২৪ (স্বর্ণের পাহাড় বের হতে পারে) হাদীস শরীফে এসেছে, রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম বলেছেন সামের ফেতনা ১২ বছর স্থায়ী হবে। এরপর ফোরাতের বুক চিরে স্বর্ণের পাহাড় আবির্ভাব হবে। এবং এটি বিশ্বনেতা মাহদীর পৃথিবীতে আগমনের শেষ সংকেত।

আগেই বলেছি আতাতুর্ক বাধের কারণে ফোরাতের পানির স্তর দিন দিন কমে যাচ্ছে।যা একটি সংকেত।আপনার জানার কথা। গতো বছর ইরাকের দজলা নদীর তীরে একটি প্রাচীন প্রাসাদ পাওয়া গেছে। এবং কি ফোরাতের বর্তমানে ৯৬ শতাংশ পানি শুকিয়ে গেছে। এবং এর স্তর আরও কমতেছে!এটি মোটেই স্বাভাবিক বিষয় নয়।উল্লেখ স্বর্ণের পাহাড়ের পরপরই সুফিয়ানির এবং পরে ইমাম মাহদীর এর উত্থান হবে।
(রেফারেন্স :কিতাবুল ফেতান)

হাদীস শরীফে এসেছে প্রতি ১০০বছর পর পর একজন বিখ্যাত ধর্মীয় সংস্কারের আগমন ঘটে দ্বীনকে টিকিয়ে রাখতে। যিনি ইসলামের হারিয়ে যাওয়া দিনকে বা খেলাপতকে সংস্কার করে ঋণীউ করে আবার আগের মতো ফিরিয়ে আনেন। আপনারা জানেন ওসমানি খেলাফত পতনের পরে বিশ্বব্যাপী খেলাফতের মত পবিত্র শাসন ব্যবস্থা উঠে গিয়েছিল!কিন্তু হাদিসের মাধ্যমে ভবিষ্যৎ বানি ছিলো ১০০ বছরের মাথায় তা ফিরিয়ে দেয়ে হবে। ২০২১ ছাত্র ভাইদের বিজয়ের সাথে সাথে ঠিক ১০০ বছরের মাথায় যা আমাদের সত্যিই একটা বড়ো সপ্ন দেখাচ্ছে! আল্লাহ আমাদের কবুল করুন।আর এ ধারাবাহিকতা আপনারা দেখবেন সোমালিয়য়া, কাস্মীর সহো অনেক ভূখন্ডে ইসলামিক স্টেট কায়েম হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার।

 

 

এটা আমার নিজস্ব চিন্তা। আল্লাহু আলাম। ধারনা ঠিক হলে আল্লাহর পক্ষ থেকে আর ভুল হলে তা শয়তানের পক্ষ থেকে।

রেফারেন্সঃ সুনানে তিরমিজি।

ফোরাত নদী কেন্দ্রিক ইমানদার দের ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই।কারন আল্লাহর রাসুল ও-ই যুদ্ধ অর্থাৎ স্বর্ণ দখল করতে জাওয়ার জন্য নিষেধ করেছেন।আর রাসুলুল্লাহ সাঃ এর আদেশ একমাত্র মুনাফিক ও কাপের চাড়া অন্য কেউ অমান্য করতে পারে না। অতএব বুজাই যাচ্ছে সব নাফরমানের গোরস্থান ফোরাত নদী হতে যাচ্ছে।আল্লাহু আকবার। আপনারা জেনে আরও আশ্চর্য হবেন ফোরাতের তিরে অলরেডি সব নাফরমান সাম্রাজ্যবাদীরা ঘাঁটি করে বসেছে।আর আল্লাহর পরিকল্পনা অনুযায়ী এ জালিমরা নিজেরাই নিজেদের কবর এখানে রচনা করবে ইনশাআল্লাহ। তাহলে কি দাড়ালো একদিন ঘুম থেকে উঠে শুনলেন ফোরাতে স্বর্ণের পাহাড় প্রকাশ পেয়েছে! তো আপনারা কারা কারা তা দখল করতে যাবেন? রাসুলুল্লাহ সাঃ কিন্তু নিষেধ করছেন।

ভাইয়েরা আপনাদের দোয়ায়, সামিল রাখবেন আমি এ অধমকে! নানান কারণে খুব কষ্টে আছি! আল্লাহ আমার মনের অসুখ গুলো ধুর করে দিক।

আপনাদের ভাই
সাইদুল ইসলাম সজীব
১৬/১১/২০২২

Leave a Reply