হাদিসে বর্ণিত, জয়তুন গাছ ইহুদিদের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।জয়তুন গাছের বিষয়ে হাদীস শরীফে এসেছে।
উমর বিন মুররাহ আল জামালী (রাঃ) বলেন,
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “নিশ্চই খোরাসান থেকে একদল কালো পতাকাবাহী লোকের আবির্ভাব ঘটবে এবং তাঁদের একদল তাঁদের ঘোড়াগুলো দড়ির সাহায্যে বাইতাল লাহ্যিয়া (গা’জা, ফি’লিস্তিন) এবং হারাস্তার (দামেস্ক, সি’রিয়া) মধ্যবর্তী স্থানে জাইতুন গাছের সাথে বাধবে”।
আমরা জিজ্ঞাসা করলাম,
সেখানে কি কোন জাইতুন গাছ আছে’?
তিনি বলেন, “যদি সেখানে জাইতুন গাছ নাও থাকে তাহলে শীঘ্রই সেখানে জাইতুন গাছ জন্মাবে এবং খোরাসান থেকে কালো পতাকাবাহী দল বের হয়ে আসবে এবং তারা তাঁদের ঘোড়াগুলো এইসব জাইতুন গাছের সঙ্গে বাঁধবে”।
(কিতাব আল ফিতানঃ ৮৬১, পৃষ্ঠা ২১৫, দুর্বল হাদিস)
যদিও হাদিসটি সনদের কারণে দুর্বল কিন্তু পূর্বোক্ত সহীহ হাদিস গুলোর সাথে মূল বক্তব্য হুবহু মিলে যায়। আল্লাহই সবচেয়ে ভালো জানেন। আশ্চর্যজনকভাবে হলেও সত্য যে আল্লাহ্ রাসুলের ভবিষ্যৎবানীকৃত জায়গাটিতে প্রচুর পরিমানে জলপাই গাছ জন্মেছে এবং জন্মাচ্ছে।
আরও বিস্ময়কর হচ্ছে ই*সরাইল এই সব জয়তুন গাছ নির্বিচারে ধ্বংস করার জন্যে মরিয়া হয়ে উঠেছে এবং নির্বিচারে ধ্বংস করতেছে। লাখ লাখ জয়তুন গাছ সমূলে উপড়ে ফেলতেছে এবং আগুন দিয়ে জলপাই বাগান পুড়ে ছাই করে দিচ্ছে।এটাই সম্ভবত রাসূলুল্লাহর হাদিসেরর মাধ্যমে ই হু দি দে র ডেথ ফোবিয়ায় আক্রান্ত হওয়া
ইসরাইল জয়তুন গাছ ধ্বংস করার পরিসংখ্যান থেকে জানা যায় যে ২৮/০৯/২০০০ থেকে ৩১/১২/২০০৫ এই সময়ের মধ্যে ই*সরাইল সর্বমোট ৩০৭৮৩১ টি জয়তুন গাছ সমূলে উৎপাটন করেছে এবং সেগুলো আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস করে দিয়েছে।
পুড়িয়ে দেয়ার কারণ সম্বন্ধে জানতে হলে কিছু হাদিস লক্ষ করতে হবে।
আবু হুরাইরা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুল(সাঃ) বলেছেন, “খোরাসান থেকে কালো পতাকাবাহী একদল লোক বের হয়ে আসবে। পৃথিবীর কোন শক্তিই তাঁদেরকে থামাতে পারবেনা এবং সবশেষে তারা জে[রু]জালেম পৌছবে এবং সেখানে তারা তাঁদের বিজয়ের পতাকা উড়াবে।”
জামে আত তিরমিজিতে হাদিসটি উল্লেখ আছে।
ই স রা ই ল নির্বিচারে অলিভ গাছ কেটে ফেলছে “i s r e a l destroy olive trees” লিখলে youtube এর অনেক প্রমান পাবেন। ই স রা ই লে কেন অলিভ গাছ কেটে ফেলছে, এর প্রদান কারন হল ইসলাম ধর্মের নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর ভবিষ্যৎ বাণী গুলোর কারণ।
“তারা পরিকল্পনা করে, আল্লাহও পরিকল্পনা করেন। বস্তুতঃ আল্লাহর পরিকল্পনাই সবচেয়ে উত্তম।”
[ আল -আনফালঃ ৩০]